৭ম পর্ব
পরে দুইদিন ব্যাস্ত থাকায় মেসেজ ছাড়া আর এমনি দেখা হয় নি আমাদের। শুক্রবার থাকায় আমাকে নিয়ে আম্মু আর আমার দাদিকে নিয়ে সকালে ওনাদের বাসায় যাই। যেয়ে নক করে খুলতে দেখি আজো একই অবস্থা কাকির। মানে সকালে গোসল করে সেই সেক্সি রুপে।
তবে আজকেসাথে আমার মা আর দাদি থাকায় দরজা খুলে বসতে বলে লজ্জায় পালিয়ে গেলো। আমরা যেয়ে বসলাম। রাসেলের দাদি আসলো। দাদির সাথে কি কি কেনাকাটা করা লাগবে এসব নিয়ে কিছু কথা বার্তা চলতে লাগলো। এরমাঝে রাসেলও চলে আসলো। আম্মু দাদিকে বলল “রাসেলকেও বিয়ে দিয়ে দেয়া উচিত, একসাথে বিয়েটা হয়ে গেলে মোটামুটি সংসারে মানিয়ে নিতে পারবে।” রাসেল আমার মাকে বলল “না আন্টি। আমি আগে স্বাবলম্বী না হয়ে বিয়ে করব না।” ততক্ষণে কাকি ড্রেসাপ করে রুমে চলে এসেছে।
মা: তোমার মা কি বলে?
রাসেল: মায়ের জন্যই এই স্বিদ্ধান্ত নিলাম। যতই হোক আপনাদের সাথে আমাদের একটা সামাজিক পার্থক্য আছে। সেটা আমি কিছুটা না কমিয়ে বিয়ে করতে চাইছি না।
রাসেলের দাদি: কিন্তু যে দোকান দিয়ে আমাদের সংসার চলছে সেটা দিয়ে নিজের পায়ে দাড়াতে গেলে সারাজীবনে দাড়াতে পারবি না।
আমি রাসেলের দাদির কথা শুনে বুঝলাম এই বৃদ্ধা অনেক চালাক। যাই হোক আমার মা বলল “তাহলে এক কাজ করো শিহাবের বাবা পরের মাসে বিদেশে যাবে ব্যাবসার কাজে। সেখানে পরিচিত কিছু মানুষ আছে। বিদেশে থেকে চাকরি বা সেখানে কিছু একটা করতে পারো। এতে অগ্রগতি আরো বেশি হবে।”
রাসেলের দাদির চোখ যেনো লকলক করে উঠলো। উনি কিছু বলতে যাবে তার আগেই কাকি বলে উঠলো “আমার একমাত্র ছেলে বিদেশে যাবে, আমারতো মন সায় দিচ্ছে না।”
রাসেলের দাদি: আরে একবারেতো আর চলে যাচ্ছে না। আর একমাত্র বলছিস কেনো? তুই কি ফুড়িয়ে গেছিস নাকি? বিয়ে হলে ৩/৪ টা নাতিপুতি না হয় হবে আরো।
এবার কাকি লজ্জায় লাল হয়ে “ধুর মা, মুখে কোনো কিছু আটকায় না।”
মাও টিপ্পনী কেটে বলল: কেনো। মিথ্যেতো বলে নি। আমিও তো নাতিপুতির মুখ দেখতেই চাই। যত বেশি হবে ততই ভালো।
কাকি: ধুর ভাবি আপনিও না।
এবার মা আবার বলল: এখন আর ভাবি না, আমাকে মা বলে বলবি। আর আমি ছেলের বউ হিসেবে তুই করেই বলব আমার মেয়ের মত মনে করে। কি চলবেতো।
কাকি: আচ্ছা।
আর মা আমার দিকে তাকিয়ে বলল: দেখ যদিও নাজমা তোর থেকে বয়সে অনেক বড় তবুও তুই যেহেতু ওর স্বামী তাই ওকে নাম ধরেই ডাকবি, আর সেটা সবার সামনেই। এতে তোদের জড়তাও কাটবে সাথে তোদেরকে সমাজের সাথে মানিয়েও নিবে মানুষজন।
আমিও আচ্ছা বললাম। কাকি এসব কথা শুনে লজ্জাত পেলই সাথে মাথা নিচু করে লজ্জায় অন্য রুমে চলে গেলো।
এতপর মুরুব্বিরা আরো কিছু কথাবার্তা হলো। আমি রাসেলের সাথে ওর রুমে গেলাম। ওর সাথে কথা বার্তা বললাম।
ঠিক হলো পরের মাসে আমার আর নাজমার বিয়ে হবে। আর তার ৩ দিন পর আব্বার ব্যাবসার কাজে বিদেশ যাবে যখন তখন রাসেলকে নিয়ে যাবে। রাসেলের যাওয়ার খরচ সেই দোকান বিক্রি করে আর আমার পরিবার বহন করবে। বিকালে আম্মু, রাসেলের মা, আর আমার দাদি মিলে মার্কেটে গেলো কিছু জামা কিনে বানানোর অর্ডার দিয়ে আসতে।
দিন গুলো স্বাভাবিক যাচ্ছিলো। দুইদিন পর আমি সকালে ভার্সিটির জন্য বের হতে নিলে দেখি কাকি বারান্দায় এসে ভিজা কাপড় নেড়ে দিচ্ছে।শীতের সময়, এরপরেও প্রায়দিন গোসল। আমি বারান্দা দিয়েই বললাম “কি ব্যাপার কয়দিন ধরেই দেখছি তুমি সকালে গোসল করতেছো। কাহিনী কি?”
কাকি: ও কিছু না, এমনি।
আমি: আরে বলোই না।
কাকি: বলা যাবে না। বলে দৌড়ে ভিতরে চলে গেলো।
আমিও নাছড় বান্দা বাসায় যেয়ে নক করতে লাগলাম। কে জিজ্ঞাসা করায় আমি বললে দরজা আর খুললো না কাকি। আমি বললাম “কি বলনা নাতো?” কাকি বলল “চ্ছা তুমি যে কাজে যাচ্ছিলে যাও আমি পরে বলব নি। এখন রান্না করা লাগবে।”
আমি: আচ্ছা। মেসেজ করব। পরে যেতে যেতে মেসেজ করলো কাকি। মেসেজ দেখে আমি বলদ হয়ে গেলাম। কারন আমি ভাবতাম যে এই সমস্যা শুধু ছেলেদের। কিন্তু মেয়েদের হয় জানতাম না। কাকি মেসেজে জানালো কয়েকদিন ধরে কাকির নাকি স্বপ্নদোষ হচ্ছে। তাও যেমন তেমন না পুরো তৃপ্তি নিয়ে। সকালে উঠে নিজের সালোয়ার এর অবস্থা দেখে নিজেই নাকি চমকে যাচ্ছে যে এতো রস বের হচ্ছে। সাধারণত স্বপ্নদোষে কার সাথে কি হচ্ছে বোঝা না গেলেও কাকি স্বপ্নদোষ ভেংগে যাওয়ার আগে দেখে আমি নাকি কাকির পাশে কাকিকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকি। আমি অবাক হয়ে কাকিকে মেসেজে বললাম “বলো কি। বিয়ের আগেই আমাকে নিয়ে এতো কিছু। বিয়েটা হতে দাও। তোমার ভিতর থেকে আমি বেরই হবো না।” কাকি মনে হয় বুঝলো কি বুঝাচ্ছি। তাই বলল ” যাহ অসভ্য।” এভাবে আমাদের খুনশুটি চলতে থাকে। মা আর রাসেলের দাদির কথায় আমাদের বাহিরে দেখ করার অবস্থা বন্ধ ছিলো। তাই বেশির ভাগ সময় মোবাইলেই কথা বার্তা বলতাম।
৮ম পর্ব
বিয়ের দিন ঘনিয়ে আসছিলো। বিয়ের ২/১ সপ্তাহ থাকতে মার্কেটিং শুরু হয়ে গেলো। সবাই জামা কাপড় কিনলাম। গেলামও একসাথে। যখন আন্ডারগার্মেন্টস কিনার সময় হলো তখন মা আমাকে আর কাকিকে একসাথে পাঠালো। বলল এই পার্সনাল জিনিস গুলো নিজেরা ঠিক করে কিনতে। সাথে মা আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে কিছু বলল যা শুনে আমার কান লাল হয়ে গেলো। আমি আর কাকি একসাথে গেলাম একটা দোকানে। আমাদের আসতে দেখে দোকানদার সেইম ভাই ভাবী বলে সম্বোধন করে ডাকতে লাগলো আর বলতে লাগল কি লাগবে।
কাকি কিছুটা ইতস্তত করতে লাগলো। আমি বললাম কিছু ব্রা প্যান্টি দেখাতে। দোকানদার সাইজ বললে বললাম ৩২ আর ৩৪ দুই সাইজ দেখাতে। কাকি আমার কানে বলল “আমারতো ৩২ সাইজ ৩৪ চাইলে কেনো?” এবার আমি মায়ের কথা বললাম যে বিয়ের পর মেয়েদের শরীর নাকি বাড়ে তাই বড় সাইজের নিতে বলছে। শুনে কাকিরও কান লাল হয়ে গেলো মনে হয়। আমি আরো বললাম “আমারতো জানার কথা না এটা। তোমারতো জানার কথা।” কাকি বলল “এই বয়সে আবার বিধবা ছিলাম। এগুলা পরবো যে ভাবিও নাই।” আমি বললাম “এখন থেকে পরবে। দুইদিন পর স্বামী হবে। স্বামীকে খুশি করা তোমার দায়িত্ব। ” কাকি শুধু আচ্ছা বলল। এরপর ২সেট ৩২ আর ৩ সেট ৩৪ সাইজের ব্রা প্যান্টি নিলাম। এভাবে কেনাকাটা শেষে আমরা বাড়ি চলে আসলাম।
আমরা দাওয়াত খুব অল্প মানুষ জনকে করলাম। আব্বুর কিছু ব্যাবসার লোকজন, আম্মুর পরিবার থেকে খালা খালু, ভাড়াটিয়ারা। রাসেলের যেহেতু কেউ নেই তাই তেমন কাউকে জানানোর প্রয়োজন পড়লো না। তবে আমি ইচ্ছা করে আগে যেখানে রাসেল্রা থাকত সেখানে কয়েকজনকে দাওয়াত করলাম।
আরো কিছু জিনিস ঠিক করে ফেলা হলো। যেমন বিয়ের পর আমরা আমাদের যে দ্বিতীয় বিল্ডিং আছে সেখানে শিফট করবো যাতে ঐ বিল্ডিংয়ের দেখাশুনা করতে পারি। সাথে রাসেলের দাদি থাকবে। এই দুই বাসার দুরত্ব খুব বেশি না। হেটে ৮-১০ মিনিট লাগে। এর কারন অবশ্য কাকির সাথে যাতে আমি ইন্টিমেসি টা ভালো ভাবে করতে পারি সংকোচ ছাড়া। আর দ্রুতই যাতে নাতি পুতির মুখ দেখতে পারে আমার পরিবার আর রাসেলের পরিবার। তাদের ধারনা ছিলো যতই ভালোবাসা থাকুক কিন্তু দিন শেষে কাকিরতো বয়স হচ্ছে। পরে যাতে প্রবলেম না হয়। কিন্তু কে জানত কাকি মানে আমার বউ এমন স্পেশাল যে কিনা আমাকে সন্তানাদি দিয়ে ভড়িয়ে তুলবে। সাথে প্রাকৃতিক ভাবে খাবারতো আছেই। যাই হোক সেগুলো সামনে আসতে ধীরে বলব।
বিয়ে একটা ছোটো কনভেনশন হলে হলো। কাকি লাল বেনারসি পরেছিলো।
কাকিকে শাড়ি অবস্থায় এই প্রথম দেখলাম। খেয়াল করলাম কাকির পেট দেখা যাচ্ছে। আমি সেই পেটের দিকেই তাকিয়ে ছিলাম কতক্ষন জানি না। সকলে এলো। সাথে সেই পরিবার গুলো যারা রাসেলদের আশেপাশে থাকত। তারা জানত যে আমার বিয়ে কিন্তু কার সাথে সেটা জানত না। যখন এসে দেখলো যে নাজমার সাথে আমার বিয়ে তাদের মুখ দেখার মতই ছিলো। কেও কানাঘুষা করলো “শরীরের হাউশ দেখছেন ভাবি। এই ৪০ বয়সে আইসা পোলার বন্ধুর গাদন খাওনের জন্য ব্যাবস্থা কইরা ফালাইসে। তার উপর টাকা পয়সারও অভাব নাই। একঢিলে দুই পাখি মারল।” সাথে আরো কিছু বলল। যাই হোক কাজি এলো। আমাদের বিয়ে হয়ে গেলো। আমাদের বিয়ের দেনমোহর ছিলো ১০ লাখ টাকা যার ৫ লাখ আমি অকে গয়না দেই। আর ৫ লাখ ওর নামে একটা একাউন্ট খুলে সেখানে জমা করে দেই। আম্মু আব্বুর পক্ষ থেকে ওরা যেই ফ্ল্যাটটায় থাকত সেটা লিখে দেয় কাকির নামে। সাথে আসবাবপত্র সব কেনা ছিলো, যেমন কাঠের খাট আলমারি ড্রেসিং টেবিল ইত্যাদি আর কি।
বিয়ে শেষে আমি নাজমা প্রাইভেট কারে উঠে আমাদের সেই বাসায় চলে গেলাম। পরের একটা গাড়িতে করে মা, আমার দাদি, রাসেলের দাদি আর রাসেল এরা এলো।। আমি বাহিরে রাসেলের সাথে গল্প করতে লাগলাম। আর ভিতরে মা, দুই দাদি কাকির সাথে কথা বলতে লাগলো। এরপর কিছুক্ষন পর মা আসলো। আমাকে ডাক দিয়ে ভিতরে যেতে বলল। আর রাসেল আর আমার দাদিকে বাড়ি পাঠিয়ে দিলো। আমি রুমের ভিতরে ঢুকতেই দেখি কাকি মাঝখানে ঘোমটা টেনে বসে আছে।
আমাকে দেখে হাতে থাকা কয়েকটা প্যাকেট টেবিলের ড্রয়ারে রাখলো। এরপর উঠে এসে আমার পায়ে ধরতে যাবে আমি তখনই কাকির রসালো বাহু দুইটা চাও দিয়ে ধরে বুকে টেনে বলি “এই কাজ ভুলেও করবে না। তোমার যদি আমাকে সম্মান করতে মনে চায় তবে আমাকে এভাবে জড়িয়ে ধরে রাখবে।” কাকি আমার কথা শুনে চোখ ছলছল করে উঠলো। আমি চোখ মুছিয়ে দিলাম। বললাম আর কখনো কান্না না করতে। এখন থেকে আমাদের সুখের সংসার শুরু। এরপর কাকি টেবিলের উপত রাখা এক গ্লাস দুধ এগিয়ে দিলো আমার দিকে।
৯ম পর্ব
কাকি দুধের গ্লাস বাড়িয়ে দিতে আমি আধা গ্লাস দুধ খেয়ে বাকি আধা গ্লাস কাকিকে খাইয়ে দিলাম। এরপর কাকিকে কোলে তুলে নিলাম। আর বিছানায় নিয়ে নামালাম। কাকির ততক্ষনে ঘোমটা সড়ে মাটিতে পড়ে গেছে। আমি আর কাকি একে অপরের দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন। আমি কাকির রসালো ঠোঁটের দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত চেয়ে আছি তখন কাকি বলে উঠলো “শুধু তাকিয়েই থাকবা।” আমার বুঝতে বাকি রইলো কাকিও তেতে আছে।
আমি সময় নষ্ট না করে কাকির রসালো ঠোঁটের নিজের ঠোঁট চেপে ধরলাম। দুজন দুজনের ঠোঁট এমন ভাবে চেপে জিহবা চুষতে লাগলাম যেনো সেখান থেকে রস বের হচ্ছে। কাকি আমার মাথা চেপে ধরে কিস করতে লাগলো যেনো আমাকে ছাড়লেই আওব শেষ হয়ে যাবে তার। আমি কাকির খোপা করা মাথার চুল খুলে কাকির ঘাড় এদিক দিয়ে কাকির চুলের ফাকে হাত ঢুকিয়ে মাথা চেপে কিস করতে লাগলাম। এভাবে কতক্ষন কিস করলাম জানি না। আমি আমার শরীরের পাঞ্জাবি খুলে ফেললাম। পরে আমি আমার হাত কাকির বগলের নিচ দিয়ে নিয়ে জড়িয়ে ধরলাম। দেখলাম আমার হাত সামান্য ভিজা লাগতে লাগ্লো। শীত থাকার পরও ফ্যান চালানো ছিলো। এসি বন্ধ ছিলো। আমি কাকিকে কিস থেকে ছাড়ালাম। কিস করতে করতে কাকির শরীর থেকে আচল খসে গেছে কখন বলতেও পারব না।
আমি কাকির দিকে ভালো করে দেখি কাকির বুকের খাজ আর বগলের নিচে ঘেমে ভিজে আছে। আমার কেনো যেনো কাকির এই ঘর্মাক্ত অবস্থা দেখতে ভালো লাগছিলো। আমি নিজের অজান্তেই কাকির বুকের খাজে নিজের মুখ নাক নিয়ে যাই। কাকির বুকের খাজে মুখ ছোয়াতেই কাকি যেনো কেপে উঠলো। এরপর বুকের এখানে বুমু দিতে দিতে পুরো দুধের উপরে চুমা দিতে লাগলাম। আলতো করে চুমু দিলেও আমার ঠোঁট মনে হচ্ছিলো এমন নরম কিছুর মাঝে ডেবে যাচ্ছিলো। কাকি শুধু কেপে কেপে আহহহ ইসশ এমন করছিলো।
আমি এরপর কাকির বুকে চুমু বন্ধ করে কাকির ডান হাত তুলে কাকির বগলে নিজের মুখ ডুবিয়ে দিলাম। লাল রঙের ব্লাউজটা ভিজে লেপ্টে আছে। আমি সেখানে মুখ নিয়ে আগে একটা চুমু খেলাম। এরপর সেইখানে মুখ নিয়ে ঘষতে লাগলাম। কাকি হিশিসিয়ে উঠে বলল “আইই কি করো আহহহ এমন করে না উহহহ।” কাকির কথা শুনে যেনো আরো উত্তেজনা বেড়ে গেলো। আমি এবার আলতোভাবে কামড়াতে থাকি। কাকি এবার আহহ আহহ আওয়াজ করতে করতে বগলে আমাকে চেপে ধরে। আমিও মজা নিতে থাকি। একবার এই বগল তো আবার বাম পাশেরটা। তবে একটা জিনিস খেয়াল হলো যে কাকি ঘামলেও সেখান থেকে কোনো দুর্গন্ধ বের হচ্ছিলো না। অথবা দেশি মহিলারা ঘামলে যেমন বোটকা একটা গন্ধ থাকে তার ছিটেফোঁটাও নেই। আমার ভালোই লাগলো। এসব করতে করতে দ্বখি কাকির অলরেডি ব্লাউজ অর্ধেকের বেশি ভিজে গেছে। আমি কাকিকে বললাম “এতটুক আদরেই তো তুমি ঘেমে নেয়ে একাকার, সামনে না জানি বন্যা বইয়ে দেও।” কাকি বলল “বন্যার দেখেছো কি। যখন বন্যা শুরু হবে সেই বন্যায় তুমি ডুবে পানি খাবে।” আমি বললাম “তাই নাকি। দেখি তাহলে” এই বলে কাকিকে কিছু বলার আগেই কাকির খাজের এখানের ব্লাউজের দুই কোনা ধরে দিলাম এক টান। এক টানে কাকির ব্লাউজের বোতাম ছিটকে এদিক সেদিক পরলো। কাকি আমার এমন কান্ড দেখে ভাবলাম ভয় পাবে কিন্তু না, দেখি কাকি মুচকি মুচকি হাসছে।
ব্লাউজের ছেড়া অংশ ছুড়ে ফেলে দিলাম খাটের বাইরে। দেখি একটা লাল রঙের ব্রা কাকির ৩২ সাইজের দুধ দুটোকে আওটকে রাখছে। এটা দেখে আরো তাতিয়ে উঠলাম। কাকিকে আবার কিস করতে লাগলাম। এবার কাকির ঘাড়ে কিস করতে লাগলাম। খেয়াল করলাম কাকির উন্মুক্ত বগলটা। দেখলাম সেখানে একটাও বাল নেই। কাকির হাত আবার তুলে এবার কাকির খোলা বগলে চুমু দিতেই আরো একটা জিনিস খেয়াল হলো যে কাকির বগলে বাল কাটার কোনো আভাশও নেই। আমি চুমু দিতে দিতে চারিদিক ঘুরতে লাগলাম। কাকি বললো “ইসশ আহহহ কি যে পেলে আহহ বগলটায়। এভাবে আমার বগলে কেও আয়াহহহ আদর করে নি। হয়ত এই কারনে আমার বগলে কখনো বালও গজায় নি উহহ আহহ।” আমি এবার একটু চাটলাম। দেখি নোনতা স্বাদ। ভাবলাম ওকে পরে রস মাখিয়ে চাটব। আর কাকির কথা শুনে বুঝে গেলাম কেনো কাকির বগলে কেনো বাল কাটার চিহ্ন নেই। আসলে কাকির হরমোনাল ভাবেই কখনো বগলে বাল উঠে নাই। ভাবলাম ভালোই হলো। ময়লা জমা বা দুর্গন্ধ হওয়ার সুযোগও নেই সেই জন্য।
এভাবে কিছুক্ষন চলার পর কাকি নিজেই বলল “ব্রাটা খুলে দেও। কেমন যেনো লাগছে।” বুঝলাম অনেকদিন ধরে পরে না তাই একটু অস্বস্তি লাগছে। আমি অবশ্য কাকির দুধ দুইটার জন্য পাগল হয়ে আছি। আমি কাকিকে মজা করে বললাম “কি স্বামীকে দেখানোর জন্য খুলে ফেলতে চাইছো?” কাকি বলল “বাহ, আমি যদি না বলি তাহলে মনে হয় খুলবে না?” বলে হাসতে লাগলো। আমি কাকিকে আবার কিস করতে করতে কাকির পীঠের দিকে হাত নিয়ে ব্রায়ের হুক খুলে ব্রাটা খুলে নিয়ে আসলাম। কাকির দুধ দুইটা আমার সামমে এখন একদম উন্মুক্ত। কাকির দুধ দুইটা সেদিন দেখলেও আজ সামনাসামনি এভাবে দেখে আমি যেনো দুধ দুইটার আলাদা ভাবে প্রেমে পড়লাম। এমন পার্ফেক্ট প্রায় গোলাকার দুধ না দেখলে বলে বুঝানো যাবে না। ব্রা ছাড়াই দুধ দুইটা বেশ খাড়া। সাথে মাঝখানে হালকা কালচে বাদামী রঙের বোটা। আমি দেখতেই থাকলাম। কাকি বলল “এটা কি শুধু দেখার জন্যই খুললে নাকি!” বলে কাকি আমার হাত নিজেই নিয়ে তার দুধে দিয়ে দিলো। আমি হাত দিয়ে হালকা চাপ দিতে আংগুল গুলো যেনো দুধের ভিতর হাড়িয়ে যেতে লাগলো। আমি টিপতে লাগলাম। আমি টিপতে টিপতে বেশি জোড়ে সোরে দলাই মালাই শুরু করলাম। কাকি শুধু “আহহ উহহ আস্তে-ধীরে চাপো। আমি কি চলে যাচ্ছি নাকি। আর টিপলে হবে শুধু একটু আহহ ম্মহম মুখ লাগাও।” বলে হাত সরিয়ে নিয়ে আমার মাথা নিয়ে তার দুধের উপর দিয়ে ঘষতে লাগলো। আমি জিভ বের করতেই যখন তার দুধে ছোয়া লাগলো কাকি আবার হিশহিশিয়ে উঠলো। আমি খপ করে বাম দুধে চাপ দিয়ে ডান দুধের বোটায় জিভ দিয়ে আদর করতে লাগলাম। কাকি ছোয়া পেতেই কেমন যেনো পাগলের মত হয়ে আমার মাথা জোরে চেপে ধরে বলল “চুষো সোনা। আমার দুধে আমার ছেলেকে খাওয়ানো আহহ আহহ ছাড়া আর কারো মুখ পরে নাই কখনো।” আমি এবার মাথা রেখেই বললাম “কাকা চুষে নাই?” কাকি বলল “সে ভিতরে দিয়েই শেষ। আমার সুখ হলো কিনা তা দেখার সময় ছিলো না।” আমি বললাম “তোমার আগের স্বামীর সব বাদ। এখন তোমার নতুন স্বামী তোমাকে সুকের স্বর্গে তুলে রাখবে তোমাকে সবসময়।” এই বলে আবার চুষতে নিয়ে থেমে গেলাম। ভাবলাম যেটা পরে করব ভাবলাম সেটা এখনই করবো।
আমি উঠে গেলাম কাকিকে ছেড়ে। ঘরিতে দেখি ১২.৩০ বেশি বাজে। মানে আধা ঘন্টার বেশি সময় ধরে মাত্র দুধের নাগাল পেলাম। যাই হোক কাকি আমাকে উঠতে দেখে বলল “কি হলো?” আমি বললাম “আসতেছি।” বলে দরজা খুলে বের হতে নিলাম। কাকি বলতে লাগলো “এই করো কি করো কি! কোথায় যাও? বলে নিজের উন্মুক্ত দুধ দুইটা কোমড়ের কাছে পড়ে থাকা শাড়ি দিয়ে ঢাকতে লাগলো। আমি বেড়িয়ে ফ্রিজের কাছে এসে মধুর একটা বোতল নিয়ে আবার রুমে চলে আসি। বাসার বাকিরা ঘুমিয়ে পড়েছিলো তাই কারোর দেখার কথা না। এসে রুমে ঢুকে আবার দরজা লক করে দেই। কাকি বলল ” কোথায় গেসিলা?” আমি বোতল দেখাতে বলল “এটা কি?” আমি বললাম “তোমার মত এটাও মধু। যদিও তোমার থেকে মিষ্টি একটু কম।” বলে হাসতে লাগলাম। কাকি বলল “এটা দিয়ে কি করবা আবার?” বললাম “দেখোই না কি করি।” বলে কাকির কাছে যেয়ে কাকির খোলা দুধের উপর থেকে কাকির শাড়ির আচল্টা নামিয়ে দিলাম। কাকির দুধ আবার সামনে উকি দিচ্ছে। যেহেতু ব্রেক পরে গেসে আদর করায় তাই উত্তেজনাও কিছুটা কমে গেছে। যার কারনে আবার শুরু করলে আরো বেশি সময় মজা করতে পারব এখন।
১০ম পর্ব
আমি কাকিকে শুইয়ে দিলাম। এরপর কাকিকে একটা কিস করে হাতে মধুর বোতলটা নিলাম। কাকি শুধু দেখতে লাগলো। এরপর মধুর বোতলের মুখ খুলে কাকির দুই দুধের উপর ঢালতে লাগলাম। এরপর কাকির গলার এদিকে ঢাললাম। এতোক্ষন পর খেয়াল করলাম কাকির নাভির দিকে। সুগভীর নাভির গর্ত কাকির। সেখানে মধু ঢেলে দিলাম।মানে কাকির উপরের পুরো অংশে মধু ঢেলে নিয়ে এরপর হাতে কতটুক ঢেলে কাকির দুই বগলে দিয়েয়ে ঢলতে শুরু করলাম। কাকি দেখে হাসছে আর বলছে “কি করতেছো, পুরো শরীরে মধুতে চ্যাটচ্যাট করছে।” আমি বললাম “এখন থেকে সবসময় শরীরে মধু মেখে রাখবে যাতে যখন আমার মন চাইবে তখনি যাতে তোমার শরীরের মধু খেতে পারি।” কাকি হাসতে হাসতে বলল “ইসশ কি শখ।” আমিও হাসি দিয়ে আমার কাজ করতে লাগলাম। পুরো উপরে মধু মাখা শেষ হলে দুধে হাত দিলাম। সেখানে বেশ কষে কষে টিপে মধু মাখতে লাগলাম। মাখা শেষ হতেই কাকি বলল “প্লিজ এবার একটু আদর করো” এটা বলতেই আমি কাকি দুধে হামলে পরলাম। কাকির দুধ দুইটা পালা করে টিপছি আর জোরেশোরে ছুষছি। কাকি জোরে শীতকার দিয়ে লাগলো শুরুতে কিন্তু পরক্ষনেই ঠোঁটে দাত চেপে আওয়াজ কমিয়ে দিলো। আমিও চোষার গতি বাড়িয়ে দিলাম। কাকি শীতকার করতে করতে বলল ” আস্তে চুষো আহহ ইশহহে ভিতরে কিছুই নেই দুধের আহহ আহহ, এতো জোরে চুষলে ইহহহ্স উইইইহ এবার রক্ত বের হউএ যাবে।” কে শুনে কার কার কথা। কাকি মুখে আস্তে বললেও নিজে দুধের উপর মাথা চেপে ধরে বসে আছে। কতক্ষন যে গেলো কে যানে। হঠাৎ কাকি কেমন যেনো করে উঠলো। আমার মাথা এতো জোরে চেপে ধর আমার প্রায় দম বন্ধ হওয়ার অবস্থা। কাকি শিতকার দিয়ে কোমড়টা উপরের দিকে তুলে ধরে কাপতে কাপতে নিচে নামিয়ে দিলো আর হাপাতে লাগলো। সাথে নিজের শরীর এলিয়ে দিল।. আমি এবার মুখ তুলতে দেখি কাকির দুধ লাল টকটকা হয়ে গেসে আর সাথে দুধের বোটার আসেপাসে গাড় লাল হয়ে আছে। বুঝলাম কাকি হয়ত নিচে একধাপ বন্যা বহিয়েই দিয়েছে। আমার ভালোই লাগলো এই ভেবে যে এমন রসালো এক বউ পেয়েছি যে কিনা রসে টইটম্বুর।
কাকি একটু ধাতস্থ হতে আমি বললাম “কি হলো। হাপাচ্ছো কেনো(জেনেও বললাম)” কাকি বলল “কেনো যানো না বুঝি।” এবার আমি বললাম জানলে কি আর বলতাম।” কাকি এবার শাড়ি খুলে ফেললো। কাকি দেখলাম একটা পেটিকোট পরা। আর সেটার উপরের অংশ থেকে বেশ অনেকটা ভিজা। আমি ভাবলাম নিচে কি কিছু পরে নাই নাকি। আমি বলেই ফেললাম “এতো পানি কোথা থেকে বের হলো?” এবার কাকি যেনো চরম লজ্জা পেলো। বলল “যাহ শয়তান। নিজে খুজে দেখো কোথা থেকে বের হলো।” আমি এটাই শুনতে চাইছিলাম। এরপর বললাম “তাই। কিছু না করতেই যেভাবে ভিজেয়ে ফেললা করলেতো বন্যা হবে ঘরে।” কাকি বলল “হলে হবে। তুমিতো আছো বন্যার পানির জন্য।” বুঝলাম কাকি আবার তেতে উঠছে। আমি বললাম “তাই।” এই বলে আবার কিস করতে করতে কাকির পেটিকোটের ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিলাম। হাত দিয়ে শুরুতে কাকির রানের চিপায় হাত পরলো। কাকি কেমন নরেচড়ে উঠলো। হাত দিতেই মনে হলো কোনো তরল পিচ্ছিল কিছুতে হাত পড়েছে। হাতটা কেমন ভিজা লাগলো। এরপর হাত ঘুড়াতে ঘুড়াতে কাকির প্যান্টির উপরে হাত দিতে কিছুটা অবাক হলাম এই ভেবে যে এই প্যান্টির ভিতর থেকে কি পরিমান পানি কত জোরে বের হলে তবে বাহিরের কাপড় ভিজে। আমি কাকির পেটিকোট খুলতে খুল্পতে বললাম “কাকি তোমাকেতো কখনো শাড়ি পরতে দেখি নি আগে।” কাকি খেপে গেলো আর বলল “কাকি মানে? আমি তোমার বউ। নাজমা বলে ডাকবা এখন থেকে।” আমি বললাম “আসলে অনেকদিনের অভ্যাস তাই। আর তোমাকে কাকি বলে আদর করতে আরো বেশি মজা লাগছে। আচ্ছা সে যাই হোক, বললে না তো?” কাকি বলল “আসলে আমি শাড়ি পরতে পারি না। আগের বিয়ের পর কয়দিন পড়েছিলাম। আর মাঝে সাঝে দরকার হলে পরতাম। রাসেলের বাবা মারা যাবার পরতো আর কোনোদিন পরিই নি। এই আজ পরলাম, তাও তোমার মা পড়িয়ে দিলো।” কাকির এসব বলতে বলতে আমি কাকির পেটিকোট খুলে ফেললাম। আমি পাজামা পরে থাকায় কাকি বলল “বাহ আমাকে ন্যাংটা করে ফেলছো আর নিজে সব ডেকে ঢুকে বসে আছো” এই বলে আমার পাজামা ধরে টানতে লাগল। আমি বললাম “আচ্ছা আচ্ছা খুলছি।” বলে খুলে ফেললাম। কাকিরও ততখনে পেটিকোট খোলা শেষ।
কাকি দেখলাম লাল প্যান্টি পরে আছে। আসলে লাল বলা যাবে না এখন এটাকে। লাল কাপড়ে পানি পরলে যেমন গাড় রঙ হয়ে উঠে তেমন হয়ে আছে। কাকির গুদের সাথে পুরো লেপ্টে আছে।
গুদের ঠোঁটের চারিদিকে প্যান্টির কাপড়টা যেনো জোর করে ঢুকে যেতে চাইছে। কাকির প্রত্যেক নিশ্বাসের যখন গুদ নড়ছে তখন মনে হচ্ছে কাকির গুদটাও দম নিচ্ছে। সাথে কাকির দুই রান আর রানের চিপার অংশটা যেনো সেই সুন্দর্য আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। কি মাংসল রান কাকির। কাকি মোটা না হলেও রানটা বেশ থলথলা। আমি যখন এভাবে তাকিয়ে আছি কাকিও আমার বক্সারে ঢাকা দনের দিকে তাকিয়ে আছে। হয়ত আন্দাজ করা চেষ্টা করছে যে কতটুক হতে পারে অজগরটা। আমি কাকির গুদটা দেখে কাকির গুদের ঠিক মাঝে হাত দিতেই কাকির সারা শরীরে যেনো কাপুনি দিয়ে উঠলো। কাকি বলল “একটু আদর করো সোনা। কত বছর ধরে এইখানটা কাউকে ভিতরে বিতে মুখিয়ে আছে।” শুনে আমি নিজেই থাকতে পারলাম না আর। ঘিন্না বাদ দিয়ে আমার মুখটা নিয়ে গেলাম আমার ৪০+ বয়সের বঊয়ের আরেকটা ঠোঁটের দিকে। যদিও ঢাকা তবুও প্যান্টির উপর দিয়েই কাকির গুদে জিভ নিয়ে হালকা ছোয়াতেই কাকি মুষড়ে উঠে আহহহ বলে উঠলো। আমি এবার পুরো জিভ দিয়েই চাটতে লাগলাম প্যান্টির উপর দিয়েই যেনো মধু খাচ্ছি। কাকি উপর দিয়ে এভাবে চাটতেই যেনো মুষড়ে মুষড়ে উঠছিলো। এরপর কাকি নিজেই বলতে লাগলো “ইসসস আহহ এভাবে নাহহহ আহহ। কাপড়ে মাঝে আহহ আমার গুদ আহহ টাকে আর এভাবে আইই কষ্ট দিয়ো না। ওটা খুলে আমাকে মুক্ত আহহহ করো।” আমিও যেনো দেখতে মুখিয়ে ছিলাম। তাই আর দেরি না করে খুলতে নিলাম। কিন্তু কাকির গায়ের সাথে যেনো প্যান্টি আটকে আছে। জোরে টান দিতেই ছিড়ে গেলো দুই সাইড থেকে মাঝকাহে গুদের অংশের টুকু কাকির গুদটাকে ঢেকে আটকে ছিলো। যেনো আমাকে দেখতে দিবে না। দেখতে দিলেই যেনো তাদের অন্তিম পরিনতি। আমি আটকে থাকা কাকির গুদে অবশিষ্ট অংশ হাত দিয়ে তুলতে লাগলাম। দেখলাম কাকি গুদের আঠালো রস যেনো আসল আঠার মতি কাকির গুদটাকে ছাড়তে চাইছিলো না।
যাই হোক। কাকির গুদ এখন আমার সামনে মুক্ত। কাকির গুদ দেখে অবাক হলাম। কাকির গুদের চেড়া ট্রিপিকাল মহিলা (যেমন দেখায় আর কি) তেমন না। গুদের মুখটা খুব সামান্য ফোলা হলেও অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ভিতরটা বেশ চিকন। যুবতি তরুনিদের মত দেখতে গুদটা। কিন্তু যতদুর জানি রাসেল নরমাল ডেলিভারিতে হয়েছে। সেই হিসেবে আমি কাকির গুদ আরো চওড়া খোলা থাকবে ভেবেছিলাম। আমার তাকিয়ে থাকা দেখে কাকি বলল “কি হলো এভাবে কি দেখতেই থাকবে নাকি। রাত শেষ হয়ে ভোর হয়ে যাবেতো তাহলে।” আমি কাকির কথা শুনে কাকির গুদের চারিদিকে আংগুল দিয়ে ছুইয়ে দিতে লাগলাম। এরপর কাকি বলল “আমার অনেকদিনের শখ আমার এটা কেও চুষে দিবে। একটু আদর করে দেও।” আমি অবাক হয়ে বললাম “কাকা কোনোদিন চুষে দেই নাই।” কাকি বলল “নাহ। ওর নাকি ঘেন্না করে চাটতে। ওর থেকে আমি কখনো পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তি পাই নাই। প্লিজ তুমি আমাকে সেই তৃপ্তিটা দাও আজকে।” এই বলে আমার মাথা নিয়ে কাকি নিজের গুদের মুখের কাছে নিয়ে গেলো।
১১ম পর্ব
কাকি আমার মুখ গুদের মুখে ধরতেই মাতাল মরা এক মিষ্টি গন্ধ নাকে আসলো। মনে হচ্ছে কোনো সুগন্ধি দিয়েছে৷ আমি ঘ্রান নিতে নিতেই কাকির গুদে নিজের জিভ ছোয়ালাম। কাকি কোমড় উপরে তুলে দিয়ে যেনো আমার জিভটা ভিতরে নিয়ে নিতে চাইলো আরো। আমিও শুধু জিভ দিয়েই কাকির গুদের চারিদিক চাটতে লাগলাম। কাকির রস বের হওয়ার কারনে নোনতা স্বাদ লাগছিলো জিভে। এরপর কাকি বলল “আমার গুদের ভিতরটাও একটু এভাবে আদর করে দাও না।” আমি গুদের ভিতর আমার জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম। একবার জিভ দিউএ আরেকবার সুসু করে মুখ দিয়ে টেনে চুষতে থাকি। এভাবে করার সময় কাকি শুধুই মোচড় দিয়ে শিতকার দিচ্ছিলো। কয়েক মিনিট যেতে হঠাৎ কাকি বলল “দাড়াও একটু।” এই বলে উঠে বসল। কাকি হাতরে হাতরে অর্ধেক থাকা মধুর বোতলটা নিলো। এখনো অর্দেক মধু আছে বোতলটায়। আমি ভাবলাম যে যেহেতু গুদের চারিদিক চাটছি তাই হয়ত গুদের চারিদিক মাখাবে। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে কাকি নিজের গুদ দুই আংগুল দিয়ে ফাকা করে কাছের বোতলের মুখ নিজের গুদে ঢুকিয়ে নিজের গুদের ভিতর মধু ভরতে লাগলো। আমি দেখে ভাবছি কি করছে এটা। যখন মধু অর্ধেকের মত কাকির গুদে ঢুকে গেলো তখন কাকি বোতল্টা বের করে নিলো। সাথে সাথেই দেখলাম কয়েক ফোটা মধু চুইয়ে গুদ থেকে বের হতে লাগলো। তবে আরেকটা জিনিস লক্ষ্য করলাম যে কাকির গুদের মুক্টা আসলেই বেশ ছোটো। আমার ধনের মুন্ডি নেমে থাকা অবস্থায়ি প্রায় এর চেয়ে বড় থাকে।
যাই হোক কাকির এহেন কাজ দেখে কাকি আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলল “এখন চুষে চুষে খাও আমাকে। এখন স্বাদটা আর খারাপ লাগবে না বলে আমাকে কাকি শুইয়ে দিলো। এরপর আমাকে হা করতে বলল। আমি বাধ্য ছেলের মত হা করতেই কাকি আমার মুখের উপর এসে নিজের পুর গুদ আমার পুরো মুখে ভরে দিয়ে বসে পরলো। আর সাথে সাথে কাকির গুদের রস আর মধু মিশ্রিত অম্রিত আমার মুখে ঢুক্তে লাগলো। আমি আমার পুরো জিভ কাকির গুদের ভিতর ঢুকিয়ে জিভ ভিতরে ঘুরাতে লাগলাম। কাকি যেনো আমার মাথা এমন ভাবে চেপে ধরলো যেনো আমার মাথাই কাকি নিজের গুদে নিয়ে নিবে। আর সাথে কি জোরে শিতকার। কপাল ভালো যে ঘরটা থেকে আওয়াজ খুব একটা বাইরে যায় না। নইলে এখনি মা শাশুড়ী এসে পরত। আমি আরো জোরে চুষতে লাগলাম। হঠাৎ কাকি যেনো নিজের শরীর কাপিয়ে আমার মুখের উপর ভর ছেড়ে দিলো। কিছু বুঝে উঠার আগেই ফিনকি দিয়ে কাকির গুদ থেকে রস আর মধুর শরবত বের হতে লাগলো। এতো জোরে বের হলো যে কিছু আমার নাক দিয়েও ঢুকে গেলো। আর কাকিও গুদটা আমার মুখে দিয়েই এলিয়ে পরলো।
এভাবে দুইজন কয়েক মিনিট বিশ্রাম নেয়ার পর আমি আবার কাকির গুদ জিভ ঢুকিয়ে উত্তেজিত করতে লাগলাম। কাকিও সাড়া দিলো তবে কাকির মনে হলো আগের যতদিনের অভুক্ত ছিলো তার সব রস বের করে দিয়েছে। আমার চাটায় কাকি একটু নড়েচড়ে উঠলো। এবার আমি কাকিকে বললাম ” কি এখনই এতো ক্লান্ত হলে হবে। এখনোতো আসল খেলাই বাকি।” কাকি বলল “তাহলে শুরু করছো না কেনো। কতদিন আমি অভুক্ত আমায় একটু শান্ত করো।” আমি এই কথা শুনে নিজের বক্সারটা খুলে ফেললাম। ৮.৫-৯ ইঞ্চি এর লম্বা আর ৩ ইঞ্চির ধন দেখে কাকির চোখ কপালে।আমার ধন দেখে কাকি বলল এরকম ধন দেখেইতো আমার স্বপ্নদোষ হতো কয়দিন পর পর। তবে মুন্ডিটা দেখে ভয় পেয়ে গেলো। মুন্ডিটা দেখে বলল “এটাতো আমার ভিতর ঢুকবেই না।” আমি বললাম “আরে ঢুকবে, প্রথমবার হয়ত একটু কষ্ট হবে তবে ঢুকবে। মেয়েদেরটা ছেলেদেরটা নেয়ার জন্যই তৈরী।” এই বলে কাকির কোমড় ধরে আমার ধরে কাছে নিয়ে আসলাম। কাকির চেহারা দেখে বুঝলাম কাকি ভয় পাচ্ছে। আমি ভয় কাটানোর জন্য বললাম “এতো ভয় কিসের। তুমিতো আগেও নিয়েছো জানো প্রথমটায় কেমন হয়।” কাকি বলল “ওরটা এতো বড় আর মোটা ছিলো না। বিশেষ করে মুন্ডিটা।” আমি বললাম ” কিছু হবে না দেখো। তাছাড়া তুমি যে দুইবার রস ফেললে এতে রাস্তাটাও পিচ্ছিল সাথে আমার প্রিকামে তোমার কোনো কষ্ট হবে না দেখো।” এই বলে আমার ধনের মুন্ডিটা কাকির গুদে ঘষে সেট করা প্রস্তুতি নিতে লাগলাম।