গরীব বন্ধুর বাবা হলাম (১৭ তম-২০ তম পর্ব​​)

১৭ তম পর্ব​

এরপর কাকি আর রাসেল চলে গেলো মার্কেটে। আমি বাসার কিছু কাজ শেষ করে মার্কেটে রওনা দিলাম। আমি আমার স্কুটি নিয়ে বের হলাম। ১০+ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেলাম। যেয়ে ফোন দিতে ওরা কোথায় আছে জানালো।

এরপর আমি সেখানে গেলাম। দেখলাম মোটামুটি সব কেনাকাটা শেষ ওদের। এখন কিছু টিশার্ট কেনা বাকি ওর। গেলাম আমরা দোকানে। দোকানে ছেলে মেয়ে সবার জন্যই টিশার্ট শার্ট এগুলা আছে। ঢুকেই বললাম যে টিশার্ট পছন্দ করতে। রাসেল টিশার্ট পছন্দ করছে। আমি কাকিকে নিয়ে দোকানদারের সামনে ছিলাম। দোকানদার আমাকে বলল “ভাই আপনার কিছু লাগবে?” পরে আমি দোকানদারকে বললাম “আমার কিছু লাগবে না।” পরক্ষনেই বললাম “মেয়েদের টিশার্ট কোথায়?” দোকানদার দেখিউএ দিয়ে বলল “কার সাইজের?” আমি কাকির দিকে দেখিয়ে বললাম “আপনার ভাবীর জন্য।” কাকি আমার দিকে তাকিয়ে রইলো। আমি কাকিকে বললাম “গরমে পরবে।” পরে নিয়ে গেলো। আমি সেখান থেকে ২-৩ টা পছন্দ করলাম। দোকানদারকে বললাম ট্রায়াল রুম আছে কিনা। ব্দেখিয়ে দেলো। আমি কাকিকে সেগুলো দিয়ে বললাম পড়ে দেখে নিতে। কাকি কিছুটা ইতস্তত করছিলো আমি বললাম “আরে যাও যাও। বার বার আসা যাবে নাকি।” পরে কাকি ট্রায়াল রুমে গেলো। সেই সময় রাসেল এসে বলল “মা কোথায়?” আমি বললাম “ট্রায়াল রুমে গেছে।” আমার কথা শুনে দোকানদার থম মেরে গেলো। মনে অনেক প্রশ্ন যেনো দোকানদারের কিন্তু বলতে পারছে না। রাসেল ট্রায়াল দিবে বলল। দোকানদার বলল ঐ পাশে আরো একটা ট্রায় রুম আছে।

রাসেল সেখানে যেতেই দোকানদার আমাকে ধরলো। বলল ভাই “কিছু মনে না করলে বলি ঐ মহিলা আপনার কি হয়?” আমি হেসে বললাম “আমার স্ত্রী। কেনো?” দোকানদার বলল “তাহলে ঐ ছেলে যে ওর মায়ের কথা বলতে যে আপনি আপনার স্ত্রীর কথা বললেন!?” আমি বললাম “হ্যাঁ ঠিকই বলেছি।” দোকানদার হতবিহবল ভাবে বলল “মানে ভাই? ঐ ছেলে আর আপনাকেতাও একি বয়সের মনে হলো?” আমি এবার আবার হেসে বললাম “আসলে ঐটা আমার বন্ধু। আর ওর মাকে আমি বিয়ে করেছি।” দোকানদার যেনো আকাশ থেকে পড়লো শুনে। আমি হাসছি। এরপর দেখলাম কাকি বের হয়ে আসছে। কাকির হাতে টিশার্ট আর মুখে একটু চিন্তা বা ভয় আর কি। কাছে আসতে বললাম “কি হয়েছে?” কাকি কাছে এসে বলল “এখানের গুলো বুকের কাছে টাইট হয় আর ঘেমে কিছুটা করে ভিজে গেছে এখন?” আমি বললাম “টিশার্ট ধুইলে হালকা ছাড়বে আর ঘেমে ভিজে যাওয়া কোনো সমস্যা না।” বুঝলাম কাকি ভয় পাচ্ছে ঘেমে যাওয়া টিশার্ট ফেরত নিবে কিনা। আমি দোকানদারকে বললাম প্যাক করে দিতে। রাসেলও বেড়িয়ে এলো। ওর গুলো নিয়ে বললাম প্যাক করে দিতে। এরপর বিল মিটিয়ে দিয়ে বের হয়ে আসলাম। আসার সময় দেখলাম দোকানদার এখনো হয়ত সেটা নিয়ে ভাবছে কি করে একবন্ধুর মাকে অন্য বন্ধু বিয়ে করে তার বন্ধুর বাবা হয়ে যেতে পারে।

এরপর আমি রাসেলকে বললাম “কিরে সব মার্কেট করা শেষ?” রাসেল বলল “হ্যা রে।” এরপর আমি কাকিকে বললাম “কিগো তোমার মার্কেট করেছো?” কাকি বলল “নাহ, ঐ যে টিশার্ট কিনলে সেগুলোই। পরে আবার আরেকদিন এসে আমার গুলো কিনবো।” আমি বললাম “প্রতিদিন কি আর আসা যাবে নাকি। আজ এসেছো যখন কিনে নিয়ে যাই। পরে দরকার পরলে আবার আরেক সময় সময় করে আসবো।” রাসেলও সায় দিয়ে বলল “হ্যাঁ মা। যদি কিছু কিনতে হয় আজকে এসেছো, কিনে নিয়ে চলো।” এরপর কাকি বলল “কিন্তু এতো কিছু এখন আবার পুরো মার্কেট ঘুরবি?”

আমি বললাম “সমস্যা নেই। আমি স্কুটি নিয়ে এসেছি। তুই কাজ কর রাসেল তাহলে, তুই আমার স্কুটি নিয়ে চলে যা। আমি তোর মাকে নিয়ে আরো কিছু শপিং করে পরে আসছি।” এই বলে ওকে চাবি দিয়ে দিলাম। রাসেলও বলল “আচ্ছা। মা তাহলে আমি যাই, তোমাওরা শপিং করে আসো।” কাকি বলে “সাবধানে যাস।” এই বলে রাসেল স্কুটি নিয়ে চলে যায়।

এবার আমি কাকিকে বললাম “এবার চলো। কি কি কিনবে?” কাকি আমার হাত ধরে বলল “বাসায় পরার জন্য একটা দুটা ম্যাক্সি কিনলেই হবে।” আমি বললাম “আচ্ছা চলো।” এরপর একটা দোকানে ঢুকলাম যেখানে আন্ডারগার্মেন্টস নাইট সহ মোটামুটি সব পাওয়া যায়। এবার রাসেল না থাকায় আমাদের দুইজনকে ভাই ভাবী কি লাগবে বসেন এরকম বলে দোকানদারেরা স্বাগত করতে লাগলো।

আমি বললাম “কিছু স্লিভলেস ম্যাক্সি দেখানতো?” কাকি হয়ত বুঝে নাই স্লিভলেস মানে অথবা যেনেও চুপ করে ছিলো। দোকানদার আনতে দেখি সম্পুর্ন স্লিভলেস না। হাতায় ভিন্ন ভিন্ন কাটের ডিজাইন করা। কল্পনা করতে লাগলাম কাকিকে পড়লে কেমন লাগবে।
কল্পনাতেই মনে হলো স্লিভলেসের চেয়ে এরকম ডিজাইনের গুলোতেই আরো বেশি সেক্সি লাগবে আমার বউটাকে। কাকির ধাক্কায় কল্পনা থেকে বেড়িয়ে এসে কাকিকে বলি “নেও দেখো কোনটা পছন্দ হয়।” কাকি সবসময় জামা কাপড় একটু বড়ই পড়তো, বড় বলেতে হাতা প্রায় ফুল অথবা কনুই পর্যন্ত। সেইখানে এইরকম পরবে কিনা কে জানে। দেখলাম কাকি আমাকে দেখিয়ে দূটা দেখালো। আমি আরো কয়েকটা নিতে বললাম। এরপর সাহস করে একটা স্লিভলেস নিলাম বাকিগুলো হাতায় কিছু ডিজাইন কাট করা। এরকম ৫ টা নিলাম। এরপর কাকিকে বললাম “ব্রা প্যান্টি কিছু লাগবে না।” দোকানদার সামনে বলায় কাকি মনে হয় লজ্জা পেলো শুনে। পরে কাকি আস্তে মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলল।

এরপর দোকানদার কাকিকে বলল “কত সাইজ দেখাবো ভাবী?” এই কথা শুনেও লজ্জা পেলো। কাকি আস্তে করে বলল “৩৪” দোকানদার বের করতে লাগলো। আমি কাকিকে বললাম “তোমার সাইজ না ৩২।” কাকি আমার কানে কানে বলল “যা বুঝছি কয়েকদিনের মধ্যে মনে হয় ৩২ আর লাগবে না।” বলে লজ্জায় মাথা নিচু করে দিলো। এরপর দোকানদার কাকিকে ব্রা প্যান্টি দেখালো কিছু। ৪ সেট নিলাম ভিন্ন ভিন্ন কালারের। এরপর বিল মিটিয়ে চলে আসলাম সালোয়ার-কামিজের দোকানে। সেখান থেকে কাপড় কিনলাম কাকির জন্য কয়েকটা। এরপর নিচে আসলাম।

নিচে এসে রিক্সা ডাক দিলাম একটা।কাকিকে আগে উঠতে বললাম। কাকি আমার হাত ধরে উঠতে যাবে এমন সময় একটু জোরে বাতাস আসতে লাগলো। এতে কাকির বোরকার নিচ দিয়ে বাতাস ঢুকে বোরকা প্রায় হাটুর উপর তুলে দিচ্ছিলো আর কি। কাকি তাড়াতাড়ি হাত দিয়ে নিচে নামিয়ে ধরলো। কাকির ফর্সা উন্মুক্ত হাটু কেও দেখে ফেললো কিনা তা কাকি চারিদিকে তাকাতে লাগলো। আমি দেখতে লাগলাম। দেখলাম কেও তাকিয়ে নাই। সবাই নিজ কাজে ব্যাস্ত। কিন্তু রিক্সাওয়ালা তাকিয়ে ছিলো। আমি তাকাতেই উনি অন্যদিকে মুকজ ঘুড়িয়ে নিলেন। আমি কিছু বললাম না আর। এরপর কাকি উঠলো রিক্সা তে। আমি কাকির পাশে বসলাম। কাকির শরীর ঘেমে আছে সেটা বোরকার পিছনে তার আটকে থেকে বুঝতে পারলাম। আমি কাকিকে কিছু না বলেই কাকি পিঠের পিছন দিয়ে হাত নিয়ে কাকির দুধের উপর হাত দিতেই কাকি জোরে ভয়ে কেপে উঠলো। এতে রিক্সাও কিছুটা কেপে গেলো। রিক্সাওয়ালা বলে উঠলো “কি হইছে মামা।” আমি বললাম “কিছু না। তুমি ধীরে সুস্থে যাও।” আমার ধীরে যাওয়ার কথা শুনে কাকি বুঝে গেলো যে আজকে কাকির দুধ মর্দন হবে রাস্তায়। কাকি আমার কানে কানে বলল “রাস্তায় এরকম অসভ্যতা করো না।” আমি বললাম “আরে যেগুলো কিনলা সেগুলো পড়ার মত উপযোগী করতেতো হবে নাকি।” এই বলে কাকির বাম পাশের দুধ বোরকার উপর দিয়েই ধরতে লাগলাম। কাকি দেশি মহিলাদেরমতই মাথায় হিজাব বড়ো দেয়। আমি হাত দেয়ার সমর কাকির মাথার হিজাব তার দুধের উপরে ছিলো। আর আমার হাতো তাই তার উপর দিয়েই নিয়ে যাই। কাকি তাড়াতাড়ি মাথার হিজাব টান দিয়ে সামনে এনে দিয়ে আমার হাতের উপর দিয়ে দিয় যাতে আমার হাত দেখা না যায়। আমার সেদিকে চিন্তা নেই। আমি কাকির দুধ ধুমসে টিপছি। ভিতরে শুধুমায়্র ব্রা পরে থাকায় প্রত্যেক্টা চাপ যেনো বেশ মজার লাগছিলো। কাকি মুখে আওয়াজ না করার চেষ্টা করছে তবে কিছু কিছু টিপ জোরে পড়ায় আস্তে করে হলেও মুখ দিয়ে আওয়াজ বের হয়ে যাচ্ছিলো।

এভাবে কিছুক্ষন টেপার পর দেখলাম আমরা বাসার কাছে এসে পরেছি। কাকি দেখলাম আমাকে তাড়া দিচ্ছে তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে আর মোচড়া মুচড়ি করছে কেমন যেনো। আমি বুঝতে পারলাম টেপা খেয়েই রসের হাড়ি থেকে রস বের করবে। তবুও আমি টিপা থামালাম না একদম বাসার কাছে না এসে। আস্তেই কাকির দুধ হাত সড়িয়ে নামলাম। ভাড়া দিলাম তবে কাকির হাত ধরে রেখে ছিলাম। কাকির এক হাতে কিছু ব্যাগ আমার হাতে কিছু ব্যাগ। কাকি নিজের হাত ছাড়িয়ে নিতে চাইলো বার বার। আমি বুঝেও না বুঝার ভান করে বললাম “কি হইছে?” কাকি বলল “বুঝো না। টেপন খেয়ে নিচে পানি এসে গেছে তাড়াতাড়ি ছাড়ো রুমে যেতে না পারলে সর্বনাশ হয়ে যাবে।” আমি বললাম “দাড়াও গেটটাতো খুলি।” গেট তালা দেয়া থাকে। আমি কেনো যেনো খুলতে পারছিলাম না। একটু দেড়ি হয়ে যাচ্ছিলো। কাকি দেখলাম নিজের পা দুটো কেচকি দিয়ে আছে। আবার একটু করে মুভ করছে। দেরি দেখে কাকি আমাকে ধাক্কা দিয়ে চাবি নিয়ে বলল “আহ সড়ো তুমি।” বলে নিজে গেট খুলে ফেললো। তবে দুই কদম যেতেই কাকি আওয়াজ করে “আহ আহ আহ ইসস ইশ গেলো গেলো। পারলাম নাহ।” বলে এক সাইডের দেয়াল ধরে কাপতে কাপতে একটু পা চেগিয়ে ফাকা করে দাঁড়িয়ে পরলো। আমি দেখতে লাগলাম কাকি বোরকার ভিতর থেকে টপটপ করে পানি পরছে, আর কিছু পানি পা বেয়ে পরছে। মনে মনে গরম ফিল হলেও ভাবলাম বেশি করে ফেললাম। তবে কপাল ভালো দারোয়ান ছুটিতে আর এখানে এখন কেও নেই। আমি যেয়ে কাকিকে ধরতেই হাত দিয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে সড়িয়ে দিলো। আর একটু অভিমানের সুরে বলল “বললাম তাড়াতাড়ি যেতে দাও আমাকে। রাস্তায় এমনটা হলে কেমন হতো।”

আমি ভাবতে লাগলাম প্যান্টি ভেদ করে এতো পানি বের হলো কিভাবে। প্যান্টি ভিজতেওতো সময় লাগে। কাকি একটু চেগিয়ে মানে পা ফাকা করে দাড়ানোয় দেখলাম বোরকার নিচে ঠিক ফাকা জায়গা দিয়ে টপটপ করে পানি পরছে। তবে সাথে আমি অবাক হলাম এই ভেবে যে আমার ছোয়া পেতেই এই মহিলা মানে আমার বউ নিজের রস ধরে রাখতে পারে না মোটেও। এটা ওর সমস্যা নাকি বুঝতে পারলাম না। আমি কাকির কাছে যেয়ে ধরে “স্যরি স্যরি। আমি বুঝতে পারি নাই তুমি আমার টেপন খেয়ে মোটেও থাকতে পারো না।” এরপর কাকি বলল এখন এই অবস্থায় বাসায় ঢুকবো কিভাবে। পরে কিছুক্ষন ভেবে বললাম “এক কাজ করো কিনে আনা প্যান্টি ব্রা অথবা ম্যাক্সি দিয়ে পরিষ্কার করে নাও। আর আপাতত ওটা খুলে রাখো। এখন কিছু পরা লাগবে না।” কাকি বলল “এইখানেই।” আমি বললাম “হ্যাঁ। কেওতো আসছে না। আর আমি পাহাড়ায় আছি।” কাকিও তাই করলো। তবে ম্যাক্সি দিয়ে না। কারন বাসায় যাওয়ার পর যদি আমার মা অথবা কাকির মা দেখতে চায় তখন যাতে দেখাতে পারে। আন্ডারগার্মেন্টসতো দেখতে চাইবে না। যাই হোক ব্রা প্যান্টি দিয়ে মুছে পরনের প্যান্টি খুলে ফেললো। সেটা নিয়ে বাকি গুলোর সাথে ব্যাগে ভরে বাসায় ঢুকলাম।

১৮ তম পর্ব​

বাসায় ঢুকলাম। দেখি মা আর কাকির মা গল্প করছে টিভি দেখছে।আমরা ঢুকতেই বলে উঠলো “আসলি তাহলে। দেখি কি কি কিনেছিস?” কথা শুনে আমি কাকির দিকে তাকালাম। কাকির বুদ্ধির জোরে বেচে গেলাম। নয়ত ভিজা ম্যাক্সি দেখে কৈফিয়ত দেয়া লাগত আবার। কাকি ব্যাগ দিয়ে তাড়াতাড়ি রুমে চলে গেলো, না জানি ওনাদের সামনে বসলে বলবে আরে এখনো বোরকা পরে আসিস কেনো। তখন নিজের গুদ সবার সামনে উন্মুক্ত না হয়ে যায়। সেজন্য তাড়াতাড়ি রুমে গেলো।

বাথরুমে ঢুকে আগের সহ নতুন সব ব্রা প্যান্টি ধুয়ে দিলো। তারপর সেগুলো নেড়ে শুকাতে দিলো। এতো ব্রা প্যান্টি নাড়া যদি কেও রুমে এসে দেখে তবে ভাববে এটা মনে হয় দোকান একটা।

আমার এতে আপত্তি নেই। কাকি যদি চায় সারাজীবন শুধু ব্রা প্যান্টি পড়ে থাকবে আমি তবে তাই কিনে দিবো। কাকি সব নেড়ে সালোয়ার-কামিজ পরে বের হয়ে আসলো। ভিতরে না পড়েছে ব্রা না পড়েছে প্যান্টি। কাকির হাটা চলায় কিছুটা অস্বস্তি দেখলাম। বুঝলাম সেইবার কিনে দেয়ার পর থেকে হয়ত সব সময় ব্রা প্যান্টি পড়ে থাকত তাই অনেকদিন পর ব্রা প্যান্টি ছাড়া এভাবে সালোয়ার-কামিজ পড়ায় অস্বস্তি হচ্ছে।

তবে আজ বাসায় ওরনা পরে নাই। বুকের দুধের বোটা বোঝা যাচ্ছে। টেপনের কারনে এখনো বোটা খাড়া হয়ে আছে। বুকের খাজ পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে। আমি রুমে চলে গেলাম ফ্রেস হতে।

যাই হোক কাকি বের হয়ে এসে মা আর তার মায়ের সামনে বসলো। মা আর শাশুড়ী(কাকির মা) টিপ্পনি কেটে বলতে লাগলো “কিরে মনেতো রঙ লেগেছে। এগুলো পড়লে আমার ছেলে আর বাসা থেকেই বের হবে না।” বলে দুইজনেই হাসতে লাগলো। কাকির বাসার মানুষের কাছে লজ্জা সয়ে গেছে। তাই কাকিও বলতে লাগলো “সেজন্যইতো কিনলাম। তাছাড়া নাতি নাতনি করতে করতেতো পাগল হয়ে গেছেন।” এবার মা কাকিকে বলল “হ্যাঁ রে, ভিতরে নিসতো নাকি? শোন আগেই বলে দিচ্ছি বাচ্চা নে আর না নে কখনো কনডম ব্যবহার করতে দিবি না। দরকার পরলে নিজে পিল খাবি।”

এসময় রাসেল আসলো। বলল কি নিয়ে কথা হচ্ছে। তখন আমার মা বলল মেয়েদের আলাপ তার শোনা লাগবে না। এরপর আমিও ফ্রেশ হয়ে আসি। কতক্ষন গল্প গুজব করলাম সবাই। রাসেলের ফ্লাইট এর কিছু টিপস দিলাম। ঐখানে গেলে কিভাবে থাকবে, সমস্যা হলে কোথায় জানাবে এগুলা। আর অপরদিকে কাকি আমার মাকে সালোয়ার কামিজের কাপড় দেখাতে লাগলো। আমার মা সেলাইয়ের কাজ জানে। তাই মা কাকির মাপ নিতে লাগলো। কেমন ডিজাইনের হবে এগুলা আর কি। কাকি বলল যেহেতু বাহিরে গেলে বোরকাই পড়ে তাই বাসায় পরার জন্য বানাতে। কিছু ডিজাইনের কথাও বলল। গল্প গুজব করতে করতে রাতে খাওয়ার সময় হয়ে গেলো। আমার মা খেয়ে দেয়ে চলে গেলো। পরে রাতে আমি আর কাকি শুতে গেলাম। শাশুড়ী আর রাসেলও শুতে চলে গেলো।

কাকি শুতে যাওয়ার আগে সালোয়ার-কামিজ চেঞ্জ করে একটা ম্যাক্সি পড়ে আসলো।

এসে আয়নার সামনে বসে চুল আঁচ রাতে লাগলো। কাকিকে সেই সময় অপ্সরার থেকেও বেশি সুন্দরী লাগছিলো। ম্যাক্সিটার হাতা কেমন যেনো খোলা টাইপের। হাত তুললে হয়ত দুধ সহ দেখা যাবে এমন একটা অবস্থা। আমার ধন তখন উর্ধগামী। কাকি বিছানায় আসলে তাকে বিকালে পানি ফেলে দেয়ার ব্যাপারটা জানতে চাইলাম। বললাম “তোমার কি নিচের কল খোলাই থাকে সবসময়। আমি তোমাকে হাত দিলেই ভিজে যাও পুরা। এরকমটা কি আগেও হতো নাকি?” কাকি বলল “আরে না। তোমাকে স্বপ্নের কথা বলেছিলাম না। তারপর থেকেই তোমাকে নিয়ে ভাবলেই এরকম হয়, তবে তোমার ছোয়া পেলে তখন আর থাকতে পারি না। আগে কখনো হয় নাই এমন টা।”

বললাম “তাহলে তোমার গুদের কলের চাবি নেয়া দরকার।” বলেই কাকিকে কিস করতে শুরু করলাম। কাকিও সায় দিতে লাগলো। হয়ত বিকাল থেকেই তেতে ছিলো। আমি কাকির বগলের তলা দিয়ে হাত নিয়ে মাথা ধরে কাকির মুখের ভিতর জিহব নিয়ে চুষতে লাগলাম। এভাবে কিস করতে করতে আমি কাকির দুধের উপর হাত দিলাম। কাকি কিস থেকে মুখ সড়িয়ে নিয়ে বলল “এখন যত ইচ্ছা টেপো। ৩২ আহহ কে হহহ ৩৪ করো নয়ত কিনে আনাহহ জামাকাপড় পরা যাবে নাহহ।” কাকি শিতকার দিতে দিতে বলতে লাগলো। আমিও দ্বিগুন উতসাহ নিয়ে দুই দুধ টিপতে লাগলাম। এবার কাকিকে বললাম “ইসস এই বুকে যে দুধ আসবে?” কাকি বলে উঠলো “আমার পেটে আগে তোমার বংশধর ঢুকলেই চলে আসবে।” “তোমার বুকের দুধ আমাকে খেতে দিবেতো?” কাকি মুচকি হেসে বলল “বাবা সন্তানের জন্যইতো এই দুধ আহহহ।” আমি শুনে কাকির গা থেকে হাতার সাইড দিয়ে হাতা নামিয়ে দুধের নিচ পর্যন্ত নামিয়ে দিলাম। ব্রা না পড়ায় কাকির ৩২ এর দুধ আমার সামনে ঝুলছে। আমি সাথে সাথে একটা মুখে পুরে নিলাম আর আরেক হাত দিয়ে আরেকটা দলাই মালাই করতে লাগলাম। কাকি শুধু আহহ আস্তে আহহহি ইসসসহ এমন করছে আর মোচড়া মোচড়ি করছে। আমি এক দুধ অপর দুধ পালা করে চুষছি আর টিপছি। এর মাঝেই হঠাৎ শিতকার করতে করতে বলল “এই হহ আমারর আহহ এসেহহ আহহ গেছেহহ। বেরীয়ে গেলোহহ ধরহহ আহ আহ আহ।” আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই কাকির পানি বেড়িয়ে যাওয়া শুরু হয়ে যাচ্ছিলো। বিছানায় কোনো কাপড় দেয়ার সুযোগ না পেয়ে আমি তাড়াতাড়িই কাকির গুদ ম্যাক্সির উপর দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে কাকির গুদ বন্ধ করে দিলাম। কাকি দেখলাম কাটা মুরগির মত ছটপট করতে লাগলো। আর বলল “এইহহ কিহহ হলোহহ ছাড়োহহ আহহ। গুদের ভিতর ফেটেহহ যাচ্ছেহহ আহহ আহহ।” প্রথম বার সব সময় বেশিই বের হয় তাই আমার হাত দিয়ে ধরে রাখলেও কিছু কিছু ছিটকে বের হতে লাগলো। কিছু না পেয়ে নিজের পরে থাকা লুংগি খুলেইকাকির গুদে ধরে বসলাম।কাকির গুদ থেকে হর হর ছেড়ছেড় করে গুদের পানি পরে আমার লুংগি পুরে ভিজে গেলো। আমি পুরো উদাম সেই সময়। কাকি দেখলাম হালকা হয়ে বড় বড় দম নিতে লাগলো।

আমি বললাম “এটা কি হলো। সামান্য টেপা চোষাতেইতো বন্যা বইয়ে দিলে।” কাকি হেসে বলল “তোমার হাতে যাদু আছে। আমি আমার ১ম বিয়ে থেকে তোমাকে বিয়ের আগ পর্যন্ত এমন সুখ কখনো পাই নাই। তাই হয়ত আমার শরীর এই সুখ সহ্য না করতে পেরে গুদের কল খুলে যায় বারবার।” আমি হেসে বললাম “এখন তোমার গুদ দুধের আর বাচ্চার সম্পুর্ণ দ্বায়িত্ব আমার।” বলে কাকির দুধ আবার টিপতে লাগলাম। এরপর কাকির শরীর এ চুমু দিতে লাগলাম। বগল তুলে চুমু দিতে লাগলাম। কাকির সুড়সুড়ি লাগলে হেসে উঠলো। এরপর নাভিতে যেয়ে চুমু দিলে যেনো কাকি আবার তেতে উঠলো। এরপর কাকি নিজে বলল “ইসশ নিচে যাও আহহ আরো নিচেহহ। আমার কল থেকেহহ পানিহহ খেয়েহহ আমার গুদের টাংকি খালি করোহহহ।” আমি কাকির ম্যাক্সি এবার পুরোটা নামিয়ে দিলে কাকির গুদ নামে স্বর্গ উন্মুক্ত হয়ে গেলো। আমি নিজের মুখ নামিয়ে নিতে যেয়ে আবার তুলে আনলাম। বিছানার নিচে মধুর বোতল নিয়ে কাকির গুদের মুখে চারিদিকে আগে ঢলে দিতে লাগলাম। কাকি হিস হিস করতে লাগলো। আর বলতে লাগলো “আহহ আহহ কি করছোহহ। আহহ এভাবে আদহহর করোহহ নাহহ, আবার বেড়িয়ে যাবেহহ।” আমি কানে না নিয়েই কাকির গুদের মুখটা ধরলাম আর আংগুল ভরে ফাকা করে মধু ঢালতে লাগলাম। কেনো যেনো কাকির গুদের পানি এভাবে খেতে বা চাটতে আমার ভিষণ ভালো লাগতে শুরু করেছিলো।

যাই হোক এরপর কাকির গুদে মুখ দিয়ে সুরুত করে চুমুক মারছিলাম আবার ফু দিচ্ছিলাম। কাকি যেনো সুখে কুকড়ে যাচ্ছিলো। থাকতেই পারলো না। শুধু জোরে জোরে শিতকার করতে লাগলো। কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার মাথা গুদে চেপে ধরে বলতে লাগলো “আরো জোরেহহহ চোষোহহহ সোনাহহহ আমাহহর। আমার সব পানি শুষে নেওহহহ।” বলতে দেরি কাকির পানি ছরছর করে ছাড়তে দেরি করলো না। আমার মাথা চেপে থাকায় মুখেতো ঢুকলোই সাথে মুখের চারিদিক দিয়ে ছড়িয়ে ছিটকে পরতে লাগলো। কি মিষ্টি স্বাদ। কাকি নেতিয়ে পড়লো পানি ছেড়েই। আমি থাকতে পারছিলাম না। তাই কাকি শুয়ে রেস্ট নেয়া অবস্থায় আবার কাকির দুধ টিপে চুষে কাকিকে গরম করতে লাগলাম। কাকি হাপাতে হাপাতেই বলতে লাগলো “বাহহহ থাকতেহহহই পারছোহহ না যেনোহহহ।” আমি বললাম “পুরো একদিন কিছু করতে পারিনি। আমি তোমার ভিতরে নিজেকে না দিতে পারলে আমি বাচবো না মনে হচ্ছে।” এই বলে কিস করতে লাগলাম।

কাকি এর মাঝে তিনবার পানি খসিয়ে পুরো নেতিয়ে আছে। দিনের বেলায় একবার ফেলেছে আবার। উঠার খমতা মনে হয় পুরোটাই শেষ। আমি আমি ধনটা কাকির গুদের উপর দিয়ে ঘষতে লাগলাম। কাকি হাপাতে হাপাতেই আস্তে আস্তে শিতকার দিতে লাগলো। আমি কয়েক মিনিট করার পর আচমকা আমার ধন কাকির গুদে পুরোটা ভরে দেই। ধনটা যেয়ে যেনো ঠিক কাকির জরায়ুতে ধাক্কা দিলো। কাকি এই আচমকা ধাক্কাটা না নিতে পেরে “ওওও মাগোওও” বলে চেচিয়ে উঠলো। আমি ভয়ে আগে মুখটা চেপে ধরলাম কাকির। দেখলাম কাকির চোখ দিয়ে পানি বেড়িয়ে গেছে। বুঝলাম বেশ জোরেই লেগেছে ব্যাথাটা। আমি আস্তে মুখ সড়াতেই কয়েকটি গালি দিলো। দিয়ে বলল “এরহহকমহ জানোয়ার এর মতহহ ঢুকালি কেনোহহ আহহ ভেতরে মনে ফেটে গেসেহহ সব আহহ।” কাকির তুই শুনে বুঝলাম আসলেই লেগেছে। আমি বললাম “আস্তে দিতে চেয়েছিলাম। ভেবেছিলাম ঢুকবে না মনে হয়। তোমার গুদের মুখটা ছোটো কিনা। সেজন্য। কিন্তু এতো পিছলা থাকবে বুঝতে পারি নাই।” কাকি বলল “এহহ ন্যাকাহহ। কয়বার পানিহহ আহহ রেএ খসালি মনে আছে হারামজাদাহহ।” কাকির তুই তোকারি শুনে নিজেই ভয় পেয়ে গেলাম। রাসেলের মুখে শুনে ছিলাম কাকি রেগে গেলে নাকি বেধরক মারতো। আমি সেই ভয়েই আছি। আর পালানোরতো পথ নেই। প্রথম দিনের মত আজো আটকে গেছি।

যাই হোক কাকিকে স্যরি বলতেই কাকি বলল “স্যরি না বলে আমার আগুন নিভা এখন। যেভাবে জ্বালিয়েছিস এখন নিভাতে না পারলে নাহহহ…” কাকির কথা শুনে আমি আস্তে আস্তে থাপাতে লাগলাম। কাকি এবার বলে উঠলো “আহ আহহ এখহহন এতোহহহ আস্তেহহ দিচ্ছ কেনোহহ। জোরে দাও। ফাটিয়েহহহ তো দিয়েছোইইই এখন এভাবে এহহহ না দিয়ে জোরে গাদন দাও আহহহহ।” শুনে যেনো শরীরে জোস ফেরত এসে গেলো। কাকিকে এতো জোরে ঠাপাতে লাগলাম যে প্রতি ঠাপে কাকিকে বিছানার উপরে উঠে যাচ্ছিলো। এভাবে ঠাপাতে ঠাপাতে একসময় কাকির আবার পানি বের হয়ে গেলো, আর আমারও মাল বেড়িয়ে গেলো। কাকির অবস্থা বেশ শোচনীয় অবস্থায়। হাপাতে থাকলো, আর বুঝতে পারলাম কাকির গুদ তিরতির করে কাপছে। এবার দুইজনেই কিছুক্ষন রেষ্ট নিতে লাগলাম। ধন প্রথম দিনের মত সেই একি ভাবে আটকে রইলো। ভেবেছিলাম ঠিক হয়ে যাবে প্রথমদিনের পর, কিন্তু এখনো একই অবস্থা। যাই হোক আধা ঘন্টা রেষ্ট নিয়ে আমি আবার কাকিকে ঠাপ দিতে রেডি হচ্ছিলাম। কাকি গুদে ধাক্কা পেতেই “কি হলো? আবার?” আমি বললাম “মন ভরছে না।” এরপর কাকি আবার বলল “মনতো আমারও ভরে নাই। কিন্তু আমার আর কিছু বাকি নেই বের করার। শক্তিও নেই। আমি কেলিয়ে শুইয়ে থাকি তুমি ঠাপাও।” আমি ঠাপাতে লাগলাম। এভাবে রাতে তিন বার করলাম কাকির সাথে। ২বারের পর কাকি একদম কেলিয়ে শুইয়েই ছিলো শুধু আর চিৎকার করেছে।

সকাল বেলা ঘুম ভাংলো রাসেলের ডাকে। আমাদের শরীরে কিছুই নেই। আমার ধন কাকির গুদে গাথা। এই অবস্থায় দেখলেতো রাসেলেরই হার্ট অ্যাটাক হবে। আমি ভাবছি আর হাতরে কিছু দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করছি। হাতের কাছে কাকির ম্যাক্সি পেলাম। সেটাই উপরে দিয়ে দিলাম। কাকিরও ঘুম ভেংগে গেলো। আর সাথে সাথে দেখলাম দরজা খুলে গেলো। রাতে নব লক করতে ভুলে গেছিলাম হয়ত। আমাদের রাসেল দেখলো কাকির বুকের উপর আমি শুয়ে আছি, দেখে বুঝা যাবে যে দুইজনেই উলংগ। কাকি রাসেলের দিকে তাকাতে পারছে না লজ্জায়। এই অবস্থায় দেখে রাসেলও শক খেয়ে গেলো। আমি রাসেলকে বললাম আমতা আমতা করেই “তোর নানিকে একটু ডেকে দে ভাই।” রাসেল নিজেও লজ্জা পেয়ে গেছিলো ওর মাকে এভাবে বন্ধুর উপর কেলিয়ে থাকতে দেখে। রাসেল কিছু না বলেই চলে গেলো। কাকি আমি দুইজনেই হাপ ছেড়ে বাচলাম। সাথে। আমার সকালবেলা আটকে রাখা মুত কাকির গুদেই খালাস করে দিলাম। মুততে শুরু করতেই কাকি “এই এই আজকে থামো৷ ভিতরটা জ্বলছে এই প্লিজ।” কিন্তু একবার শুরু করলে কি আর থামা যায়। আমি পুরো মুতা শেষ করে থামলাম। এরপর বললাম “চল তোমাকে বাথরুমে নিয়ে যাই।” এরপর কাকিকে গুদে ধন আটকে রেখেই নিয়ে গেলাম বাথরুমে। যেতেই কাকির ছ্যড়ছ্যড় করে মুততে লাগলো। যেনো ঝর্না থেকে পানি পরছে৷ স্বাভাবিকভাবেই আমার শরীরে পরতে লাগলো। এসময় কাকির মা আসলো আর ডাকলো আমাদের বাথরুমের বাইরে থেকেই। আমি বললাম ভিতরে আসতে। ওর মা ঢুকে আমার ধন ওর গুদে আটকে থাকতে দেখে বলল “কিরে আজকেও আওটকে গেসিস।” আমার দিকে ঘুরে বলল “কি বানাইসিস বাবা, এভাবে যদি সবসময় আটকে থাকে তাহলেতো পরে দুইজনকে সবসময়ই একসাতগে থাকা লাগবে।” আমি বললাম “সে দেখা যাবে আগে ঠান্ডা পানি নিয়ে আসেন।” ওর মা চলে গেলো ঠান্ডা পানি আনতে

১৯ তম পর্ব​

রাসেলের দাদি পানি নিয়ে আসতে আসতে আমি কাকির সাথে মজা করতে চাইলাম। কাকির ততক্ষণে মোতা প্রায় শেষ। আমাকে বলল যে কিছুটা আওটকে আছে সেটা আমার ধন গুদ থেকে ছুটলে তখন করতে পারবে। আমি বললাম “এভাবে মুত আটকে রাখতে নেই।” কাকি বলল “এখন বললেওতো আর বের করতে পারবো না রিল্যাক্স এ না হলে।” আমি বললাম “আরে হবে। এখনতো আমার কোলেই আছো বাচ্চাদের মত। বাচ্চাদের মতি চেষ্টা করি।” এই বলে কাকিকে ধনের উপর নিয়েই কাকিকে হালকা হালকা ঝাকাতে লাগলাম আর বলতে লাগলাম “সিইই সিইই সিইই।” মানে বাচ্চাদের যেভাবে করায় আর কি। কাকি আমাকে হঠাৎ এমন করতে দেখে সাথেই সাথেই বলে উঠলো “এই চুপ করো এই আওয়াজ কইরো না। আমার সমস্যা হয়। এই থামো বলছি।” আমি বললাম “সমস্যা মানে? কি সমস্যা?” কাকি বলল “বলা যাবে না। তুমি জ্বালাবা এটা নিয়া পরে আমি জানি। এখন তুমি এই আওয়াজ বন্ধ কর।” আমি বন্ধ না করে আরো বেশি করে আওয়াজ করতে লাগলাম। কাকি বার বার আমাকে থামতে বলল শুধু। আমি এভাবে দুই এক মিনিট আওয়াজ করতেই কাকি বলল “আহ আহ মানা করলাম আহ।” বলে আবার ছ্যাড়ছ্যাড় করে মুততে লাগলো, সেই মিত আবার আমার গায়ে পড়তে লাগলো আর ছিটতে লাগলো। কাকির চেহারা দেখে মনে হলো সে বাধ্য হয়ে করেছে অনেক জোর করে। ব্যাপারটা বেশ মজা পেলাম। কাকির আরেকটা রসালো সিক্রেট জেনে ফেললাম। এরপর হঠাৎ পিছনে আওয়াজ পেয়ে ঘুরে দারালাম। দেখলাম রাসেলের দাদি পানি হাতে দাঁড়িয়ে আছে। উনি বলল “কিরে এখনো এই অভ্যাসটা যায় নাই তোর। রাস্তা ঘাটে এরকম আওয়াজ হলে কি করবি তখন?” কাকি লজ্জা পেলেও বলল “রাস্তা ঘাটের মানুষ জানবে কিভাবে?” এবার উনি বলল “আচ্ছা এখন জামাই কোল থেকে নাম।” কি একটা অবস্থা, তালার ভিতর চাবি পাকাপাকি ঢুকয়ে কোলে উঠে বাচ্চাদের মত মুতছে এখন।” আমি আর কাকি দুইজনে লজ্জা মাখা হাসি দিলাম।

উনি পানি রেখে চলে গেলো খাবার বানাতে চলে গেলো। আমি পানি নিতে যাবো তখন কিছুটা পিছলে যায় আমার পা। কাকি আমার গলা জড়িয়ে ধরেই ছিলো, আমি নিজেকে সামলাতে যেয়ে কাকিকে জাপ্টে ধরে ফেলে ব্যালেন্স করি। এই সময় আমার ধন কাকির গুদে দুই একবার ঠাপ দেয়ার মত ধাক্কা খেলো। কাকির গুদ ভরাই ছিলো। আচমকা এরকম ধাক্কায় কাকি চিৎকার দিয়ে বসলো “আহহ মাগোওও” সাথে সাথেই রাসেল চলে আসলো। কাকির যদিও ম্যাক্সি পড়া ছিলো। যেটা কাকির মুতে ভিজেছে নিচের অংশ। সেটা কাকির পিঠের সাইড দিয়ে পুরোটা ছেড়ে দেয়া মানে কাকির পাছা সহ ঢাকা। কিন্তু সামনের দিকে আমার ধন আটকে থাকায় আর মোতার সুবিধার জন্য কাকি একটু ভাজ করে ধরে রেখেছিলো। রাসেল এসে দেখলো কাকি আমার কোলে। কাকি তাড়াতাড়ি ম্যাক্সি ছেড়ে দিলো, হাজার হোক আপন পেটের ছেলে। লজ্জাতো লাগবেই। কিন্তু ম্যাক্সিটা এসে আমার ধন আর কাকির গুদের মিলনস্থলেই আটকে গেলো। আমি তখন পুরো উলংগ। আমি কাকির অবস্থা বুঝে বাথ্রুমের দরজা কছুটা চাপিয়ে দেই। রাসেলও লজ্জা পেয়ে গেছে মাকে এই অবস্থায় দেখে। রাসেল মাথা নিচু করে সাথে সাথে বলল “কি হয়েছে? চিৎকার দিলে ভাবলাম কছু হয়েছে তাই চলে আসলাম।” কাকি লজ্জা পেলেও বলল “কিছু না বাবা। ” রাসেল “আচ্ছা।” বলে যেতে নিবে তখন আবার কাকি বলল “যাহ আর দরজাটা চাপিয়ে দিস। আর বাবা পরের বার আসার আগে একটু আওয়াজ বা দরজায় টোকা দিয়ে আসিস।” রাসেল চলে গেলো। কাকি কয়েকবার রাসেলের দাদিকে গালি দিলো দরজা না লাগিয়ে যাওয়ার জন্য। আর আমাকে বলল “কিছু বললে না কেনো রাসেলকে? ভদ্রতাতো শিখানো উচিত।” আমি নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছি অনেক। বন্ধুর মায়ের গুদে ধন আটকে বন্ধুর মাকে কোলে নিয়ে আছি, সেটা আবার বন্ধু দেখেও গেলো। কি লজ্জা। আমি বললাম “আসলে আমি কিভাবে বলি। তুমি মা তুমি বলতে পারো।” কাকি বলল “আমি মা ঠিক আছে কিন্তু এখনতো তুমি ওর বাবাও। হোক সেটা সৎ। তোমারও দ্বায়িত্ব আছে।” আমি বললাম “আচ্ছা কথা বলবো নে ওর সাথে।” মনে মনে ভাবি বাহ ভালোই কাকি নিজেকে একদম পাকা গৃহিণীর মত সংসার নিজের করে নেয়ার ট্রাই করছে। পরে কিছুক্ষন আমার ধনে ঠান্ডা পানি ঢেলে কাকির গুদ থেকে ধন বের করে ফেলি। সাথে সাথে কাকির গুদ থেকে জমে থাকা ক্ষীর বের হতে লাগলো। কাকির ম্যাক্সিও নিচে পর্যন্ত এসে গেলো। দেখলাম ম্যাক্সি ভিজে গেছে আর সাথে পা বেয়েও গড়িয়ে পড়ছে।

যাই হোক পরে কাকি নিজের পরা ম্যাক্সি দিয়ে মাল মুছে তার এবং আমার জন্য ম্যাক্সি আর লুংগি নিয়ে এলো। দুই জনে ফ্রেস হয়ে বেড়িয়ে আসলাম। এরপর খাওয়ার টেবিলে। খাওয়ার টেবিলে রাসেল আর রাসেলের দাদি বসেই ছিলো। আমরাও বসলাম খেতে। রাসেল একবারের জন্যও মাথা তুলে আমার অথবা ওর মায়ের দিকে তাকালো না। হয়ত লজ্জায়। সেই সময় দরজায় টোকা পরতেই রাসেল গেলো দরজা খুলতে। যেয়ে দেখে আমার মা এসেছে। কাকি খেতে ডাকলো মাকে। বলল “মা ভালো সময় এসেছেন। আসুন খেতে বসেন।” কাকি আর মায়ের এই শাশুড়ী বৌমা রুপ বেশ ভালোই মানিয়েছে। যদিও কাকি মায়ের থেকে বয়সে বড় তবুও এখনতো তার বাড়ির বউ। যাই হোক মা আর খেতে বসলো না। আমরাও খাওয়া শেষ করে উঠে পড়লাম। এরপর মা রাসেলের দাদি আর কাকি সোফায় বসে গল্প করতে বসলো। তখন আমার ভার্সিটির এক ফ্রেন্ডের ফোন এলো। বলল পরীক্ষার নোট আছে কিনা। আমারতো মাথায় হাত। কাকি বিয়ে চোদন দিয়ে ভার্সিটির কথাই ভুলে গেছিলাম। ওকে বললাম নিয়ে রাখতে। আমি আসছি নিতে। এই বলে ফোন রেখে দিলো। আমি রাসেলকে বললাম “চল নোট আনতে যাওয়া লাগপবে।” রাজিও হয়ে গেলো। আমি আমার মা আর বউকে বলতে গেলাম যে নোট আনতে যাচ্ছি, ভুলেই গেছিলাম পরীক্ষার কথা। মা বলল যা। তখন কাকি বলল “এই শুনো একটু এদিকে আসো।” কাকির ডাক শুনো মা আর রাসেলের দাদি এমনকি দেখলাম রাসেলেও মিটিমিটি হাসছে। কাকি যেনো উপেক্ষা করে গেলো এই ব্যাপার। আমাকে নিয়ে রুমে এসে বলল “২-৩ দিন পর আমার পিরিয়ডের সময়। কিন্তু…” আমি বললাম “ও এই ব্যাপার আমিই এনে দিবো। এটা এতো লজ্জা পেয়ে বলার কি আছে।” মনে মনে ভাবলাম বলেতো দিলাম আনবো কিন্তু জীবনেতো এসব কি কিভাবে কিনে জানিই না। আবার বললাম “কোনটা আনবো? আর আগে কে এনে দিতো?” কাকি বলল “একটা আনলেই হবে। আমিতো যখন যেটা পেতাম কিনতাম। মাঝে মাঝে কাপড় ব্যাবহার করতাম। আর আমিই কিনতাম।” আমি “এখন থেকে কাপড় ব্যাবহার করবে না আর। এতে সমস্যা হয় অনেক।” এরপর দুইজনে বেরিয়ে আসলাম। আমি আসি বলে রাসেলকে নিয়ে স্কুটি তে করে নোট আনতে চলে গেলাম।
এরপর রাসেলকে নিয়ে ভার্সিটির বন্ধুর কাছে গেলাম। কথা বার্তা বলে নোট নিয়ে চলে আসলাম। আসার সময় মাঝ রাস্তায় স্কুটি থামালাম একটা ফার্মেসি দেখে। রাসেলও নামলো। আমি ফার্মেসিতে যেয়ে একটা স্যানিটারি প্যাড চাইলাম। দোকানদার ছোটোটা দিলে বললাম বড় প্যাকেট দিতে। ৪ প্যাকেট প্যাক করে দিতে বললাম। দোকানদার প্যাক করে দিতে লাগল। রাসেল না বুঝেই বলে বসলো “কিরে তুই মেয়েদের প্যাড নিয়ে কি করবি?” আমি বললাম “আমার বউয়ের জন্য নিলাম বুঝলি।” রাসেল বলল “ও আচ্ছা আমার মায়ের জন্য নিলি।” দোকানদার শুনে অবাক, একজন বলছে বউয়ের জন্য আরেকজন বলছে ওর মায়ের জন্য। রাসেল বলল দে এবার আমি চালাই স্কুটি। আমি চাবি দিয়ে বললাম অন করতে, আমি বিল দিয়ে আসছি। দোকানদার বিল নিতে নিতে বলল “ভাই উনি রাগ করলো না কেনো?” আমি বললাম “রাগ করবে মানে?” দোকানদার বলল “এই যে আপনি বললেন আপনার বউয়ের জন্য কিন্তু উনি বলল উনার মায়ের জন্য।” আমি বললাম “হ্যাঁ এতে রাগ করার কি আছে দুইজনেই ঠিক।” দোকানদার “আপনাদের বয়সতো প্রায় একি। দুইজনের মায়ের বয়স প্রায় একই হওয়ার কথা সেখানে মা বউ মানে?” এবার আমি বললাম “আসলে ওর মা আমার বিবাহিত বউ। তাই আমি বলেছি আমার বউয়ের জন্য আর ও বলল ওর মায়ের জন্য এই আর কি।” বলে ব্যাগ নিয়ে চলে আসলাম। দুইজনে বাসায় এসে ঢুকে দেখি তিনজন এখনো গল্প করছে। আমাকে দেখে মা ডাকলো। আমি গেলাম এরপর আমাকে আর কাকিকে নিয়ে আমাদের রুমে আসলো। বলল “কিরে তোরা নাকি বেশরমের মত রাসেলের সামনে যাওয়া শুরু করেছিস।” আমি বললাম “আসলে ঐটা ভুল করে হয়ে গেছে।” মা বলল “তা খেয়াল রাখবি না। এমনিতেই নিজের মায়ের বিয়ে দেখলো বন্ধুর সাথে, তার উপর আবার এই। কি ভাববে ছেলেটা।” এবার আমি কিছু বলার আগেই কাকি বলে উঠলো “দেখুক। জানুক ওর মা খুশি আছে।”

২০ তম পর্ব​

আমি কাকির এরকম কথা শুনে বুঝলাম না কিছু। মা ও কিছুটা হকচকিয়ে গেল। পরে কাকি কারণটা বলল। তখন বুঝলাম। আমি রাসেলের ব্যাপারটা নিয়ে ভেবেছিলাম যে ওর সামনে যাতে অপ্রস্তুত অবস্থায় না পড়ি। কিন্তু কাকির কারণ শুনে ব্যাপারটা ক্লিয়ার হয়ে গেলো। কাকি বলল “আসলে আমারো লজ্জা লাগে ছেলের সামনে। কিন্তু রাসেল কাল চলে যাবে। ও যাওয়ার আগে যাতে দেখে যায় যে আমি ওর বন্ধুর সাথে সংসার করে সুখে আছি তাই।” মা বলল “ও এই ব্যাপার। আমিতো ভাবলাম আমার ছেলের কারনে নিচের গর্তে চুলকানি বেড়ে গেছে যে আর কিছু চিন্তাই করতে পারছো না।” বলে হাসতে লাগলো। কাকি মায়ের সাথে অনেক ফ্রি হয়ে গেসিলো তাই সেও বলল “চুল্কানি বাড়বে না যেভাবে গুতায়, আবার কুকুরের মত আটকেও রাখে।” বলে হেসে দিলো।

আমি লজ্জা পেলাম শুনে। ওর গুদের মুখ ছোটো এটা আমার কি করার। রাসেল যাক খালি, সারাদিন ধন ওর গুদে আটকে রেখে ঘুরাবো এই ভাবতে লাগলাম। এরপর আবার কাকি বলে উঠলো “আচ্ছা মা যদি সত্যি কোনোদিন না ছুটে তাহলে কি হবে। মানুষের সামনে যাবো কিভাবে।” মা বলল “আমার ছেলেই দরকার পরলে তোকে কোলে নিয়ে ঘুরাবে। পারলে জামা বানিয়ে নিস যেটা দুইজন আটকে থাকা অবস্থায় পরতে পারবি।” কাকি আর মা হাসাহাসি করতে লাগলো। আমি বাহিরে চলে আসলাম।

দুপুরে দেখি কাকি গোসল করে একটা ম্যাক্সি পরে নিলো। কাকির দুধের বোটা পানি থাকায় কিছুটা লেপ্টে ভেসে ছিলো। পাছার দিকেটাও পানিতে ভিজে থাকায় লেপ্টে ছিলো। আমি কাকির কাছে যেয়ে বললাম।”নিচে কিছু পরো নাই কেনো? সব তো বুঝা যাচ্ছে।” কাকির কোনো হেলদোল নেই। বলল “গরম লাগছে। আর তাছাড়া বাসাতেইতো আছি। শুকিয়ে গেলে ঠিক হয়ে যাবে।” বলে চুল মুছতে লাগলো। আমি ভাবলাম একিরে ভাই। কাকিতো যেনো লাগাম ছাড়া ঘোড়া হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে আমাকে বিয়ে করে কাকি এখন আমাকে নিজের আঁচলের নিচে, না নিজের ম্যাক্সির নিচে গুদের মুখে রেখে দিতে চাচ্ছে। আমার এতে আপত্তি নেই। দিন শেষেতো আমারই।

যাই হোক এই অবস্থায় দুপুরের টেবিলে গেলাম খাওয়া দাওয়া করলাম। রাসেল ওর মায়ের এই রুপ আগে জীবনেও দেখে নাই। হা করে তাকিয়ে ছিলো। এ তাকিয়ে থাকা দেখে কাকি আমাকে খাবারের এটা সেটা এগিয়ে দিতে লাগলো। বলতে লাগলো “এটা খাও গায়ে আরো জোর পাবে। সারাদিনতো ধকল কম যায় না।” সাথে মুচকি হাসতে লাগলো। রাসেল চুপচাপ দেখলো। খাওয়া দাওয়া শেষ করে কাকি রান্না ঘরে গেলো বাসন গুলো রাখতে। আমি টিভি দেখতে বসলাম সাথে নোট। দেখলাম রাসেল রান্না ঘরে যাচ্ছে। আমি পিছনে গেলাম কি বলে শুনতে। রাসেল যেয়ে ওর মাকে ডাক দিলো। কাকি বলল “হ্যা বল।” রাসেল “তুমি কি শিহাবের সাথে খুশি?” কাকি “হ্যাঁ। কেনো?” রাসেল “না এমনি বললাম। তুমি সব দিক থেকেই খুশিতো? কারন তোমার আর ওর বয়সের পার্থক্যতো অনেক।” কাকি বলল “দেখ তুই আমার আপন ছেলে। তাই তোকে বলা ঠিক ভাবি নাই এতোদিন। আসলে তোর বাবার থেকে আমি সংসার যেভাবে চালিয়েছি, শারীরিক ভাবে সেই চাহিদা আমার কখনোই তোর বাবা পূরন করতে পারে নাই। কিন্তু দেখ তোর এক বাবার পরিবর্তে উপরওয়ালা আরেকটা বাবা দিয়েছে। দুইজনেই শিহাব। কিন্তু এই শিহাব আমার জীবন পুর্ন করেছে।” রাসেল “কিন্তু মা ও আমার থেকেও দুই এক বছরের ছোটো ওর সাথে কি তুমি তাল মিলিয়ে চলতে পারবে?” কাকি “ও আমাকে যেমন ভাবে রাখতে চায় আমি তেমন ভাবেই থাকবো, তুই ভাবিস না। আর ওকে এমন আদর ভালোবাসা দিয়ে ভরে রাখবো যে আমাকে ছাড়া কিছুই আর ভালো লাগবে না। আমার বয়স দেখে আমাকে বিচার করিস না। মনটা এখনো কুমারী যুবতীর মতই আছে। আগের জনের থেকে যে সুখ আমি পাই নি তার সবটাই আমি যে এখানেই পাবো তা আমি জানি।” রাসেল “তুমি খুশি থাকলেই আমি খুশি।” কাকি “ওদের পরিবার বেশ ভালো। অন্যদের মত না। নাহলে দেখ আমাদের মত পরিবারকে এরকম ভাবে মেনে নেয়। তার উপর আবার আমার মত বিধবা মহিলা যে কিনা শিহাবের মায়ের থেকেও ১-২ বছরের বড় তার সাথে নিজের ছেলের বিয়ে দেয়, তুই বল।” রাসেল “হ্যাঁ তা ঠিক বলছো। আসলেই ওরা বেশ ভালো পরিবার। তুমিও ওদের সাতগে নিজেকে মানিয়ে চলো।” কাকি “সেটা তোর ভাবা লাগবে না। শিহাব আমাকে খুব ভালোবাসে, যেটা তুইতো সেদিন প্রায় দেখেই নিলি।” বলে রাসেলকে লজ্জায় ফেলতে চাইলো। রাসেল লজ্জাও পেলো। বলল “আসলে আমি বুঝতে পারি নাই।” কাকি “থাক আর বলতে হবে না। এখন থেকে রুমে ঢুকার আগে একটু নক করিস। কারন তোর বাবা আর আমি কখন কোন অবস্থায় থাকি ঠিক নাই।” রাসেল “আচ্ছা।” বলে বেড়িয়ে আসতে নিলো। আমিও তাড়াতাড়ি সরে টিভির এখানে এসে বসলাম।
রাসেল নিজের রুমে চলে গেলে আমি রান্না ঘরে যেয়ে কাকিকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরলাম। এরপর দুই হাত নিয়ে কাকি দুই দুধের উপর হাত দিয়ে টিপতে লাগলাম। আর জিজ্ঞেস করলাম “রাসেলকে দেখলাম আসতে। কি বলে গেলো?” কাকি বলল “ও কিছু না। মা ছেলের কথা বার্তা। আর তুমি এখানে কি করছো? তোমার না পড়া বাকি?” আমি “পড়তেইতো ছিলাম। এখন স্ট্রেস কমাতে এসেছি।” বলে আরো জোরে দলাই মালাই করতে লাগলাম। কাকি উহহ আওয়াজ করে বলল “ছাড়ো আহহ। একেমন পদ্ধতি স্ট্রেস কমানোর।” আমি বললাম “তুমিইতো আমার স্ট্রেস বল। তাও আবার একটা না। দুইটা স্ট্রেস বল।” বলে আবারো টিপতে লাগলাম। কাকি বলল “আহ আসতে। এখন আহহ আরেহহ এখন যাওহহ। পরে স্ট্রেহ্‌স কমিয় এখন কাজ করতেছিহহ।” আমি না ছেড়ে আরো কিছুক্ষন টিপলাম। কাকি শুধু আওয়াজ করতে লাগলো, তবে বেশ কন্ট্রোল করে নিজেকে যাতে আওয়াজ বেশি জোরে না হয়ে যায়। এরপর বললাম “আমার না পানি খেতে ইচ্ছা করছে।” কাকি বলল “টেবিলের উপর আছে যেয়ে খেয়ে নাও।” আমি বললাম “অতদূর যেতে ইচ্ছে করছে না। এখানে নেই?” কাকি “আছে। দেখে খেয়ে নাও। গ্লাস মনে হয় ঐদিকে আছে।” এই বলে আবার নিজের কাজ করতে লাগলো। আমি কিছু না বলে চুপ করে কাকির ম্যাক্সির ভিতরে ঢুকে গেলাম। কাকিও বুঝে গেলো যে কি করতে যাচ্ছি। কাকি আগের বারের থেকে এবার যেনো বেশি বাধা দিতে চাইলো। ছেলেকে আমাদের ভালোবাসা দেখানো এক কথা আর শারীরিক ভালোবাসা দেখানো আরেক কথা। এই অবস্থায় যাতে কাকি কোনো লজ্জাজনক অবস্থায় না পরে সেজন্যই এই বাধা।
কিন্তু আমিও নাছড়বান্দা। ম্যাক্সির ভিতর ঢুকেই প্যান্টি নামিয়ে একটা আংগুল ভরে দিলাম। কাকি হিসিয়ে উঠলো আর বলল “আরে আমাকে ছাড়ো কেও এসে যাবে।” আমি বললাম “আরে পানিতো খেয়ে নেই। দেখো দেখি টিপ খেয়েই তো ভিজিয়ে রেখেছো। সেটা বের তো করি।” কাকি বারবার মানা করত্র লাগলো। আমি আংগুল দিয়ে নাড়াতে লাগলাম কাকি যেনো নাড়ানোতে আর থাকতে পারছিলো না। এরপর আমি মুখ গুদে লাগাতেই কাকি আহহহ বলে সামান্য জোরেই আওয়াজ করে বসলো। আর কাকি কাজ ছেড়ে গুদ আমার মুখের দিকে ঠেলে দিয়ে দুই হাত রান্নাঘরের টেবিলে হাত দিয়ে নিজের কোমড় অল্প অল্প করে নাড়াতে লাগলো। আমিও আনন্দ নিয়ে গুদ চাটতে লাগলাম। সেই সময় রাসেলের দাদি রান্না ঘরে এসে বলল “কিরে কতক্ষন লাগে। আর আওয়াজ কিসের।” কাকি “ওহহ কিছুহহ না।” বলে কাজ না করতে পেড়েও কাপা কাপা হাতে কাজ করতে লাগলো। কাকির কাপা কাপা হাতে কাজ করতে দেখে রাসেলের দাদি কাকির কাছে আসতেই আমারো গুদের চাটা বেড়ে গেলো। কাকি যেনো নিজেকে আর সংবরণ করতে পারছে না। যেই দাদি মানে শাশুড়ী একবারে কাকির কাছে এসে গেলো ঠিক তখনই কাকি শিতকার করে কাপতে কাপতে নিজের গুদ কোমড় কাপাতে কাপাতে পানি ছেড়ে দিলো। আমি অমৃত কিছু খেতে লাগলাম। মধু না দেয়ার জন্য আজ বেশ নোনতা লাগছিলো বটে। আর কাকির গুদের পানি ছড়িয়ে পরছিলো রান্না ঘরের মেঝেতে। শাশুড়ী এসে দেখলো কাকি কাপছে আর নিচটা ভিজা ম্যাক্সির ভিতরেও একটা মানুষ আছে বোঝাই যাচ্ছে।

শাশুড়ী হেসে দিয়ে বলল “তোরা দেখি কোথাও বাদ রাখছিস না।” কাকিকে বলল “এতই যখন স্বামীর গাদন নেয়ার ইচ্ছা তো আমাকে বলতি আমি কাজ করতাম।তুই স্বামিকে রুমে চলে যেয়ে দরজা খিল দিয়ে দিতি।” কাকি লজ্জা পেলো সাথে আমিও। আমিতো লজ্জায় কাকি ম্যাক্সির ভিতর থেকে বেরঈ হচ্ছিলাম না লজ্জায়। কাকি বলল “না মা আসলে ও আর কি এখানে এমনি” বলে আমতা আমতা করতে লাগলো। শাশুড়ী বলল “থাক আর বলা লাগবে না। আর তুমি কি বাবা বের হবে না নাকি বউয়ের গুদের ভিতর ঢুকে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।”

কাকি “আহহ মা কি বলছো এসব।” শাশুড়ী হেসে “বের হয়ে বউকে নিয়ে রুমে যাও আমি বাকিটা দেখছি এখানে। কি অবস্থা করছে রস ফেলে।” আমি ম্যাক্সির ভিতর থেকে বের হয়ে কাকিকে কোলে তুলে নিলাম। আমার মুখে কাকির রস ছড়িয়ে থাকায় শাশুড়ী কিছুটা হাসলো সেটা দেখে। কাকির তখনো ফোটা ফোটা পানি বের হচ্ছিলো।কোলে নিতে সেই রস পরে ম্যাক্সি ভিজতে লাগলো। কাকির ভিজা আধা খুলে রাখা প্যান্টি তখন কাকির টাকনূর এখানে ঝুলছিলো। আমি কাকি কোলে নিয়ে বের হতেই দেখি রাসেল বেরিয়েছে পানি খেতে। রাসেল দেখলো ওর মা আজ আবার আমার কোলে তার উপর টাকনুর নিচে প্যান্টি ঝুলছে।
রাসেল শুধু মুচকি হাসলো। আমি কাকিকে নিয়ে রুমে যেয়ে দরজা লক করে দিলাম। দুপুরে কাকিকে একবার চুদলাম। এরপর ঘুমিয়ে গেলাম।
এভাবে ঐদিন আর পরের দিন কেটে গেলো। আমি আর কাকি বাসার এখানে সেখানে রোমান্স করতে লাগলাম। রাসেল মাঝে সাঝে রাসেলের দাদির চোখে পরে যেতাম। তারা দেখতো কিছু বলত না আমাদের। ঐ দিন রাতে রাসেলের ফ্লাইট সাথে আমার বাবারও। আমি কাকি দাদি মা সবাই গেলাম তাদেরকে এগিয়ে দিতে। সারাটা সময় কাকি আমার হাত জড়িয়ে ধরে ছিলো।
যখন ওরা ভিতরে চলে যাবে তখন কাকির সে কি কান্না। রাসেলকে ধরে কান্না করতেছিলো। সবাই স্বান্তনা দিতে লাগল। সবাই দেখতে লাগল। আসলে শত হোক আপন ছেলে। প্রথমবারের মত এতোদুরে যাবে তাও আবার এতদিনের জন্য তাই ভেবে কষ্ট পাচ্ছিলো। ওরা ভিতরে চলে যেতে আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদতে লাগলো। আমিও স্বান্তনার দিতে লাগলাম। এরপর আমরা বাসায় চলে আসি। সেদিন আর তেমন কিছু হয় নি। কাকি ঘুমিয়েছিলো কম। একটু পর খবর জানত্র চাইছিলো। আমি বারবার বুঝাচ্ছিলাম। যে এতো তাড়াতাড়ি যায় নাই, ফোন বন্ধ করে রাখা লাগে এরকম কিন্তু মায়ের মন তাই এতো উদ্বিগ্ন। মনে মনে ভাবলাম নাহ জলদি জলদি কাকির পেট ফুলিয়ে নিজেদের বাচ্চা আনা লাগবে। নয়ত রাসেলের প্রতি যে টান সেটা যাবে না। আর বাচ্চা হলে কাকির বাচ্চার প্রতি সাথে আমার আর আমার পরিবারের প্রতি কর্তব্য বেড়ে যাবে, রাসেলকে নিয়ে আর ভাববে না তখন। তখন শুধু বাচ্চা আর তার স্বামীকে নিয়েই পরে থাকবে। সাথে আমার ব্যাবসার অনলাইন ব্যাপার গুলা বুঝিয়ে দিবো যাতে কাজে ব্যাস্ত থাকে। আজকে আপাতত এমন থাকুক।

যাই হোক পরের দিন খবর পেলাম যে তাড়া ভালো ভাবে পৌছেছে। কাকিও যেনো হাপ ছেড়ে বাচলো। এরপর কাকি স্বাভাবিক হলো। ঘরের কাজ করতে লাগলো। আমাদের সফট ভালোবাসা এখানে সেখানে চলতে লাগলো, আর সাথে আমার পরীক্ষার প্রস্তুতি। পরেরদিন কাকির পিরিয়ড শুরু হলো। সেই সময় আমি কাকিকে আইস্ক্রিম চকলেট এনে দিতাম। রাতে শোয়ার সময় পানি গরম করে দিতাম। কাকি তলপেটে ধরে রাখত আরামি কাকির দুধ ধরে টিপতে টিপতে ঘুমিয়ে পড়তাম। এই সময় কাকির সাথে শুধু কিস আর দুধ টেপাটেপি। এভাবে দিন কাটতে লাগলো। আমারও পরীক্ষা শুরু হয়ে গেলো। আমি পরীক্ষা দেয়ার সময় কাকির টেনশনের শেষ ছিলো। খাওয়া দাওয়া, চা নাস্তা, কফি দেয়া, খারাপ লাগলে নিজে এসেই দুধ সামনে বাড়িয়ে দিয়ে বলত “নাও স্ট্রেস কমিয়ে পড়তে বসো আবার।” আমিও টিপতাম আর চুষতাম। কাকি সেই সময় ফোনে কথা বলত রাসেলের সাথে, আবার ঘরের কাজ করত। এভাবে কাকির পিরিয়ডের সময় শেষ হয়ে যায়। এর কিছুদিন পর আমারো পরীক্ষা শেষ। দুইজনের ঝামেলা শেষ হলে শুরু হয় নতুন মিশন। আমাদের বেবি নেয়ার মিশন।

Leave a Comment