গরীব বন্ধুর বাবা হলাম (১২তম-১৬ তম পর্ব​)

১২তম পর্ব

আমি আমার ধন কাকির গুদে ঘষতে লাগলাম। এরপর কাকি থাকতে না পেরে নিজেই আমার ধন ধরে নিজের গুদে সেট করে দিয়ে বলল “আর পারছিনা। দুইবার রস খসিয়ে দিয়েছো আগেই। এবার শান্ত করো। আর একতু আস্তে দিয়ো প্রথম্বার। অনেকবছর যাবত কিছুই যায় নি ভিতরে।” আমি সেট করতে করতেই বললাম “কেনো খেচো নাই আগে।” কাকি বলল “নাহ। বিধবা হওয়ার পর আর কিছুই যায় নাই, আর কোনোদিন আমি খেছে রসও খসাইনি। তাই হয়ত ছোট হয়ে আছে। তাই প্রথমবার একটু আস্তে কইরো।” আমি এবার কাকির গুদে নিজের ধন ঠেলা ঢুকাতে গিয়ে কাকির কথার সত্যতা পেলাম। কাকির গুদের দিকে ধাক্কা দিতেই ধনের মুন্ডির সামান্য একটু গেলো শুধু। এতেই কাকি আহহহা স্তে আস্তে বলে চেচিয়ে উঠলো। আমি বললাম “কিছুইতো ঢুকলো না, তার আগেই এমন চেচিয়ে উঠলা।” কাকি বললো “বললাম না আমার গুদ এমনেই ছোট হয়েই থাকে। তার উপর এতোদিনে কোনো কিছুই হয় নাই।” আমি এবার ভাবলাম টাইট থাকায় বেশ কচি কচি লাগলো। তবে ভাবলাম যে এবার জোরে ধাক্কা না দিলে ঢুকবে না। আর এবার ঢুকলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। আমি আগের বার কাকির চিতকার শুনে এবার ভাব যে জোরে চিৎকার দিলো সেটা যাতে না হয় সে জন্য কাকিকে কিস করতে লাগলাম। আর গুদের মুখে ধনটা দিয়ে বেশ জোরে ধাক্কা দিলাম আর সাথে সাথে মনে হলো আমার ধন কোনো নরম কিছুর মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। আর কাকি সাথে সাথে চিতকার দিতে নিলো আর আমি আমার মুখ দিয়ে কাকির মুখে চেপে ধরলাম। কাকি আমাকে বেশ জোরে জাপটে ধরলো। দেখলাম কাকির চোখের কোনার পানি জমে গেছে। বুঝলাম বেশ ভালোই ব্যাথা পেয়েছে। আমি ধন ভরেই কাকির নরম গদির মত শরীরের উপর শুয়ে পরলাম। কিছুক্ষন পর কাকির থেকে মুখ সরিয়ে কাকিকে বললাম “বেশি লেগেছে? আর কিছু হবে না। একবার ঢুকে গেছে এবার আর ব্যাথা পাবা না।” কাকি বলল “ব্যাথাতো পেয়েছি বটে। মনে হলো ছিড়ে যাচ্ছে।”

আমার ধন কাকির ভিতরে পুরো সেট হয়েছিলো। কোনো জায়গা মনে হয় ভিতরে আর ফাকা নাই। আরেকটা জিনিশ খেয়াল হলো যে ধনের মুন্ডিটা ঢুকতেই ছিপি ঢুকে বন্ধ হয় এমন বোতলের মত থপ করে আওয়াজ হলো। আর পুরো ধন ঢুকাতে ঢুকাতে মনে হচ্ছিলো নরম কোনো ছাচে আমার ধনের ছাপ নিচ্ছে। কাকি নিজের কোমড়ে নাড়িয়ে উঠতেই বলল “কি ভড়েছো ভিতরে এটা। একদম আমার গুদের দেয়ালেসাথে লেগে আছে। একটুও জায়গা নেই। বাতাসও ঢুকবে বলে মনে হয় না।” আমি বললাম “হয়ত আমার জন্যই তোমার এই গুদ বানানো। নইলে একদম খাপে খাপ…” কাকি লজ্জা পেলো সাথে মুচকি হেসে নিজেই হালকা কোমড় নাড়াতে নাড়াতে বলল “এবার আর কথা না বলে আমাকে একটু গাদন দিয়ে শানত করো। আর পারছি না। অনেক রাত হয়ে গেছে।” ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি প্রায় ১.৩০। ভাবলাম এত সময় কিভাবে গেলো।

যাই হোক কাকির কথা শুনে আমি আস্তে আস্তে করে কাকির গুদে থাপ দিতে থাকলাম আর তার সাথে কাকিও শিতকার করতে লাগলো। এতোক্ষন সুয়ে থাপ দিতে থেকে উঠে কাকির পা দুটাকে হালকা ছড়িয়ে দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। এর মাঝে একবারও আমার পুরো ধন কাকির গুদ থেকে বের করলাম না কারন ভাবলাম আবার যদি বের করে ঢুকাতে যাই আবার সেইম অবস্থা হবে। যাই হোক কিছুক্ষন পর কাকি দুই পায়ের মাঝখানে হাত নিয়ে যেয়ে কাকির কোমড় ধরলাম। আর কাকিকে কোলে তুলে নিলাম। কাকি শিতকার করেই বলতে লাগলো “এই আহহ কি কোওঅঅঅঅরো এহহহঅই পরেহহহ যাবোওহহহ, নামাওইই।” আমি কাকিকে শুধু বললাম “তোমার ভয় নেই। পরবে না। তোমার স্বামী আছে না। তুমি শুধু আরাম করো।” বলে কোলে নিয়ে বেশ জোরে জোরেই গাদন দিতে লাগলাম। কাকিও সুখে বেশ জোরে জোরে শিতকার দিতে লাগলো। এভাবে মনে হয় ২০-২৫ মিনিট ধরে ঠাপালাম। কাকি হঠাৎ করে আমাকে জোরে জড়িয়ে ধরে “আহহ আহহহ উইইই এইইই আমি গেলাম আমার পানি আহহহ ধরহহ আহ গেলো গেলো” বলতে বলতে আমার কাধে মাথা দিয়ে গা ছেরে দিলো যেনো আমি কোনো বাচ্চাকে কোলে নিয়ে আছি। আর আমি আমার ধনে গরম তরলের ছোয়া পেতে লাগলাম। মনে হচ্ছিলো আমার ধন এতে সিদ্ধ হয়ে যাবে। তবে আমার মনে হলো পানি আমার ধনের চারিদিকেই থই থই করছে। পানি বেড়িয়ে গেলে আমার ধনটা ফ্রি হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু পানি ভিতরেই আছে। আমি কাকিকে কোল থেকে নামিয়ে দিলাম খাটে আর নিজেও কাকির উপর পরলাম। কাকি যে পানি ছেড়েছে কাকি এতে ফ্লোর ভেসে যাওয়ার কথা। তাকিয়ে দেখি কয়েকটা ফোটার মত জায়গা ভিজা ফ্লোরে। এবার কাকির গুদ আর আমার ধনের মিলনস্থলে হাত দিয়ে দেখি সেখান থেকে আমার আর কাকির নড়াচড়ার কারনে দুই এক ফোটা করে চুইয়ে কাকির গুদের পানি বের হচ্ছে। তারমানে কাকির গুদে পুরো পানি আটকে আছে। আমার ধন কাকির গুদের মুখ আসলেই বন্ধ করে দিয়েছে। এতে যেনো আরো উত্তেজিত হয়ে পড়লাম। কাকি তখনো এলিয়ে ছিলো। শুয়ে শুয়েই বলতে লাগলো “তোমার মাল কবে বের হবে। আমার এতক্ষনে ৩ বার পানি খসিয়ে দিলে আর নিজে একবারো আমার ভিতরটা ভরলে না। এতক্ষনে আগেরজন ৩-৪ বার খসিয়ে দিতো। যদিও দুইবারের বেশি জোর ছিলো না।” আমি নিজেও ভাবতে লাগলাম। কি হলো। পরে বুঝতে পারলাম এতদিনের ব্যায়াম আর আয়ুর্বেদিক ওষুধ কাজে দিয়েছে।

১৩তম পর্ব​

যাই হোক কাকি হাপাতে ছিলো। আর আমিও কাকিকে কোলে নিয়ে ঠাপাতে ঠাপাতে আমিও হাপিয়ে উঠেছিলাম। জোসে কোলে নিয়েছিলাম বুঝতে পারি নি যে কতটা শক্তি খরচ হবে। তবে প্রত্যেক ঠাপে যেনো স্বর্গে উঠছিলাম। কাকিও যেমন শিতকার করছিলো তাতে মনে হচ্ছিলো যদি কাকি সারাজীবনে এমন ঠাপ খায় নি। এরপর আমি কাকিকে বললাম “আমার যে এখনো হলো না।” কাকি বলল “আমার শরীরে আর শক্তি নেই উঠার মত, তবে ঠাপ খেতে আমার কোনো আপত্তি নেই।” এই শুনে আমি ভাবলাম বেশ রসওয়ালা বউ আমার। এরপর আমি আবার ঠাপ দেয়া শুরু করি। তবে এবার অন্যরকম লাগছিলো। কাকিও ব্যাপারটা খেয়াল হলো।

আমি এবার ঠাপ শুরু করতেই মনে হচ্ছিলো কোনো জেলী জাতীয় বা অনেক পানি ভিতর জিনিসের ভিতর যেমন কোনো বস্তু ঠেলতে শক্তি লাগে তেমন লাগছিলো। কাকি বলে উঠলো “এই কিছু লাগিয়েছো নাকি? এমন লাগছে কেনো?” এই বলে কাকি নিজেই নিজের গুদে হাত দিয়ে দেখলো ফোটায় ফোটায় পানি বের হচ্ছে আর নিজেও এবার টের পেলো যে আসলে শুধু ধন না গুদের ভিতর তরল কিছুর ঢেউ উঠছে। আমার ঠেলে ঠেলে ঠাপ দিতে মজাই লাগছিলো। কিন্তু কাকিকে দেখে মনে হলো ঠাপে যে গুদের ভিতর ঢেউ উঠছে তাতে কাকি মোচড় দিয়ে উঠতে লাগলো। আমি এভাবে কিছুক্ষন আস্তে আস্তে ঠাপাতে লাগলাম আর সাথে ফফচচচ করে হাইড্রোলিক প্রেসে যেমন আওয়াজ আসে তেমন আওয়াজ আসতে লাগলো। কিছুক্ষন পরে মনে হলো কাকিও মজা পাচ্ছিলো। আমি কাকিকে বললাম আমার উপরে উঠে ঠাপাতে। কাকি কিভাবে জিজ্ঞাসা করলে আমি কাকিকে কোলে নিয়ে বসিয়ে আমি শুয়ে পরলাম। বাকিটা কাকিকে আর বলে দিতে হলো না। কাকি নিজে পা ছড়িয়ে আমার ধনের উপর উঠবস করতে লাগলো। আমি কিছুক্ষন রেস্ট করার সুযোগ পেলাম।
কাকিও ক্লান্ত হয়ে ছিলো ৩ বার রস ফেলে। তাই কাকিও বেশিক্ষন করতে পারলো না। ১০ মিনিট এর মত করে আবার হাপিয়ে উঠলো। আমারো মনে হতে লাগলো এবার মাল বেড়িয়ে যাবে আমার। আমি কাকিকে শুইয়ে দিলাম আবার। দেখলাম বিছানা ভিজে আছে। বুঝতে পারলাম কাকি পাছড়িয়ে ঠাপ দেয়াতে বেশ খানির রস বের হওয়ার সুযোগ পেয়েছে, ভিতরে আমার ধন আর আমার বউ দুইজনেই কিছুটা আরাম পাচ্ছিলো এতে। এরপর আমি কাকির পা দুটোকে কাধে তুলে কাকির দ্বায়িত্ব পুরোদস্তুর নিজের করে নিলাম। শুরু করলাম ঠাপানো সাথে কাধে হাত থাকলেও হাত বাড়িয়ে কাকির দুধ দুইটা দলাই মলাই করতে লাগলাম। এতক্ষন ধরে ঠাপ চোষন খেয়ে কাকি ক্লান্ত হয়ে পড়লেও এখন এতো জোরে ঠাপ খেয়ে অনেক জোরে শিতকার করতে লাগলো। সারা রুমে শুধু আহহ ফসস উহহ উহহহ জোরে ফচফচ আহহ আমহহ আওয়াজে ভরে গেলো। এভাবে আরো ১৫-২০ মিনিট ঠাপানোর পর কাকি বলতে লাগলো তার নাকি আবার পানি খসবে। আমি ভেবে পেলাম না এতো পানি জমিয়ে রেখেছিলো কিভাবে এতোদিন। আমি কাকিকে বললাম একটু ধরে রাখতে আমারো হয়ে যাবে। এরপর ঠাপ দিতে দিতে আমি বলতে লাগলাম “নেও তোমার 2য় স্বামীর প্রথম মাল তোমার গুদের বন্দরে খালাস করলাম।” কাকিও তার পা দিয়ে আমার কাধ পেচিয়ে নিলো হাত দিয়ে আমাকে ধরে বলতে লাগলো “আহহ দেও জান, আহহ উহহ দিতে থাকো ইসশহ। আমাকে তোমার বাচ্চার মা বানাও।” বলে আমি আর কাকি প্রায় একসাথেই কাকির গুদের ভিতরেই মাল খালাস করলাম। করেই আমি আর কাকি দুইজনে এলিয়ে পড়লাম।

আমার শরীরে শক্তি বলতে আর বিশেষ কিছু ছিলো না। আর কাকির অবস্থা আরো খারাপ। ঘেমে পুরো গোসল করে নিয়েছে। সাথে এলোমেলো চুল। আমি আমার ধন কাকির গুদের ভিতরেই রেখে কাকির উপর শুয়ে পরলাম। দুইজনেই বেশ হাপাতে লাগলাম। কাকিকে শুধু এতটুক বলতে পারলাম “কি আমাকে নিয়ে সন্তুষ্টতো তুমি?” কাকি শুধু বলল “এমন স্বামী যার কপালে থাকবে তার আর কিছু লাগবে না। ৪০ বছরে গুদের পানি একরাতেই বের করে নিলে। এখন থেকে প্রতিদিন আমার পানি তোমাকে বের করে পরে যা করা করবা।” আমি বললাম “তাতো করতেই হবে।” এইরকম কথা বলতে বলতেই ঘুমিয়ে গেলাম।

সকালে ঘুম ভাংলো প্রায় ১১টার দিকে। ভিষন বাথরুমের বেগ পেতেই উঠতে যাবো দেখি কাকি উলংগ দেহ। সারা দুধটা লাল হয়ে আছে। চুল সব এলোমেলো। এই অবস্থায় অপ্সরী লাগছিলো কাকিকে। দেখে আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে লাগলো। তবে তখন মুতের বেগ বেশি। তাই কোনো কিছু না ভেবে উঠতে যাবো দেখি কাকির গুদে ধনটা যেনো আটকে আছে। কিছুটা টানাটানি করলেও বের করতে পারছিলাম না। গুদে ধনের নাড়াচাড়া পেয়ে কাকিও উঠে গেলো। আমি কাকিকে বললাম “এই ধনতো বের করতে পারছি না।” কাকি বলে উঠলো “মানে!” আমি ধন আস্তে টেনে বের করে দেখাতে গেলে কাকি “উহ উহ আস্তে আস্তে লাগছে” বলে উঠলো। আমি বললাম “এখন কি হবে। কুকুরের মত একবারে লেগে গেলাম নাকি?” কাকি বলল “আমারতো বাথরুম চেপেছে এখন কিভাবে কি করবো?” আমি বললাম “আমি কি করব?” কাকি বলল “বাহিরে যাওয়া, বাথরুমে যাওয়া এসবের ঝামেলা না থাকলে আমার তোমার ধন সারাজীবনের মত গুদে রাখতে সমস্যা নেই। কিন্তু এখন?” আমার বেগ বেশি পাওয়ায় কাকিকে বললাম “আমি আর চেপে রাখতে পারছিনা।” বলে হালকা করে টানাটানি করতে লাগলাম। কাকিও ব্যাথায় ককিয়ে উঠছিলো। কাকি আমাকে থামতে বলল। নাড়াচাড়া করায় ধন যেনো আরো ফুলে উঠতে লাগলো। এমনিতেই ভের করতে পারছিলাম না এখন আরো বড় হয়ে উঠছে। কি করব ভাবতে ভাবতেই আমি কাকিকে বললাম “আমি আর পারছি না আটকে রাখতে।” বলেই কাকির গুদের ভিতরেই মুততে লাগলাম। আমার মুতের ফোয়ারা কাকির গুদের ভিত্র যেতে কাকি “এই এই কি করছো। আহহ আর জায়গা নাই আম্র আহহ গুদে ইসস ওরে আহহ থামোহহ আহহ” করে চেচাতে লাগলো। কিন্তু আমি আর থাকতে পারলাম না। পুরো মুতটাই কাকির গুদে খালাস করে যেনো বাচলাম। যদিও কিছু বেয়ে বেয়ে বেড় হচ্ছিলো মাল রস মুত মিশ্রিত পানি। কাকির মুখের দিকে চেয়ে কিস করতেই দেখলাম কাকির চেহারায় একটা ব্যাথার ছাপ। কাকি আমাকে বলল “গুদটা ফেটে যাচ্ছে প্লিজ কিছু করো। নড়াচড়া কোরো না আহহহ ব্যাথা লাগছে।” মাথা নিচু করে কাকির গুদের উপর দিয়ে হাত দিয়ে দেখতে লাগলাম কাকির গুদের অংশের উপর বেশ ফুলে উঠেছে। আমি বললাম ” তোমার বাথরুম পেয়েছে না? চলো” বলে ধনের উপর বসিয়ে বাথরুমে নিয়ে বললাম “এখন মুতে একটু হালকা হয়ে নেও।” কাকিও আর থাকতে পারছিলো না। তাই ছড়ছড় করে আমার কোলে বসেই গায়ের উপর মুতে দিলো। কাকির গরম মুতে ফোয়ারা আমার শরীর বেয়ে পড়তে লাগলো। এরপর হালকা পানি দিয়ে পরিষ্কার হয়ে রুমে এসে আমার উপরে কাকিকে শুইয়ে দুইজনে ভাবতে থাকি কিভাবে ধন গুদ আলাদা করা যায়।​

১৪তম পর্ব

কিছুক্ষন পর দরজায় টোকা পরলো। ঐপাশ থেকে মা ডাকছে “কিরে আর কত ঘুমাবি। এবার ওঠ।” আমি কাকি দুইজনেই লজ্জায় কি বলব বুঝে পাচ্ছিনা। আমি বললাম “আসছি একটু পর।” আমি পরে ভাবলাম মায়ের সাথে যেহেতু আমি বেশ ফ্রি তাই মাকে ব্যাপারটা বলি। যেই ভাবা সেই কাজ। মাকে ফোন দিয়ে বললাম দরজাটা চাবি দিয়ে খুলে ভিতরে একটু আসতে। মা বারবার জিজ্ঞেস করার পরেও আগে কারন বলি নাই। রুমে ঢুকে আমার উপরে কাকিকে শুইয়ে থাকতে দেখে বলল “সারারাত শুইয়ে থেকেও হয় নি। ১২ টা বাজতে চলল সকালদ্র নাস্তা করবি নাকি দুপুরে খাবার?” আমি আর কাকি মা ভিতরে আসার আগেই আমাদের গা চাদর দিয়ে ঢেকে দিয়েছিলাম। আমি মাকে বললাম “দরজা বন্ধ করে আগে শুনে যাও।” মা দরজা বন্ধ করে কাছে আস্তেই বললাম যে “আমার ধন আর কাকির গুদ এক হয়ে গেসে। কিছুতেই ধনটা বের করতে পারছি না।” মা শুনে অবাক হয়ে বলল “বলিস কি। এরপর কাকির দিকে তাকিয়ে বলে কিরে নাজমা আমার ছেলের জাদুর কাঠি একবারে নিয়ে নিলি নাকি।” বলে হাসতে লাগলো। কাকি কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল “না ভাবী সত্যি।” মা বলল “ভাবী কিরে, মা বল মা।” বলে হাসতে লাগলো। আমি বুঝলাম মা আমাদের কথা বিশ্বাস করতেছে না। তাই আমাদের গায়ের চাদর সড়িয়ে দিলাম।

মায়ের সামনে আমি আমার বউ মানে কাকি পুরো উলংগ। মা আমাদের অবস্থা দেখে বেশ অবাকই হলো, সাথে খুশিও। কাকির দুধের দিকে তাকিয়ে বলল “আমার ছেলের ভালোই সেবা করেছিস মনে হচ্ছে। যা অবস্থা দেখতেছি কয়েকদিনেই ৩২ সাইজের আর গায়ে উঠবে না।” এবার চরম লজ্জা পেয়ে কাকি বলল “আহ মা আগে এটার সমাধান করেন। নইলে বাইরে যাব কিভাবে।” মা মজা করে বলল!”যেতে হবে না। শুধু গুদে গাদন খাবি।” এবার আমি মাকে বললাম “মা মজা করো নাতো। জলদি একটা উপায় বলো।” মা দেখি বলে কাকির গুদের উপর হাত দিয়ে বলল “কিরে ফোলা লাগছে কেনো এমন?” কাকি বলল “আপনার ছেলের ধন আমার গুদ পুরো বন্ধ করে দিছে। গুদের ভিতর আমার পানি আপনার ছেলের মধু, আর আপনার ছেলের মুতের ঢেউ উঠছে।” মা বলে উঠলো “বলিস কি। আমার ছেলের চাবিতো তোকে লক করে দিছে।” আমি আবার মাকে তাড়া দিয়ে বললাম “আহ মা পরে মজা কইরো। এখন আগে আমাদের ছাড়াও। ঘরে মানুষ আসলে সমস্যা।”

আমার এই কথা শেষ হতে দেরি বাহির থেকে রাসেলের গলা শুনতে পারলাম। আমি আর কাকি কি করবো এবার বুঝতে পারলাম না। মাও দেখলাম এবার নড়েচড়ে বসলো। বলল “তোরা চাদর গায়ে জড়িয়ে শুয়ে ঘুমের ভান করে পড়ে থাক। আমি দেখি কি করা যায়।” আমি বললাম “রাসেলকে রুমে আসতে দিও না।” মা বলল “দেখতেছি।” এরপর চলে গেলো। মা চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর রাসেল আমার নাম ধরে ডাকতে লাগলো। বুঝতে পারলাম আমাদের রুমের কাছেই, তাই ঘুমের ভান ধরে পরে রইলাম। রাসেল আমাদের রুমে এসে দেখে ওর মা আমার উপর শুয়ে আছে। ও বুঝতে পেরে চলে যায়। এরপর মা ওকে বাসায় যেয়ে অপেক্ষা করতে বলে পাঠিয়ে দেয়।

এর মাঝে মা একটা বরফ ঠান্ডা পানির বোতল নিয়ে এসে আমাদের বলে “যলদি বাথরুমে চল।” আমি কাকিকে আগের মত করে নিয়ে গেলাম। এরপর মা আমার হাতে বোতল দিয়ে বলল “ঢালতে থাক। ছোটো হয়ে গেলে বেড়িয়ে আসবে।” আমি তাই করতে লাগলাম আর মা হেসে চলে গেলো। কাকি পুরো সময় মুখ ঢেকে রইলো লজ্জায়। পুরো এক বোতল ধনে ঢালার পর ধনতো ছোটো হলোই সাথে ঠান্ডায় ধন শীর শীর করতে লাগলো। এরপর একবার টান দিতেই বেড়িয়ে গেলো কাকির গুদ থেকে। আর সাথে সাথেই কাকির গুদ থেকে আমার কাকির রস বের হতে লাগলো। এরপর দুইজনে দুইজনে দিকে তাকিয়ে আমরা হেসে দিলাম। এরপর ফ্রেশ হয়ে বেড়িয়ে আসলাম।

কাকি ওয়ারড্রব থেকে সালোয়ার-কামিজ পরলো আর সাথে ম্যাচিং ব্রা প্যান্টি। আমি শার্ট-প্যান্ট পরে নিলাম। কাকি একটু চেগিয়ে হাটছিলো, গুদের ব্যাথার কারনে। আমরা বেড়িয়ে আসতেই মা আর কাকির মা দুইজনেই মুখ টিপে হাসতে লাগলো। আমরা লজ্জা পেলাম বেশ। পরে এসে টেবিলে বসে নাস্তা করলাম। মা আর কাকির মা মিলে আমাদের সাথে মজা নিতে লাগলো। আমরা লজ্জা পেতে থাকলাম। নাস্তা শেষে মা বলল “এবার চল আমাদের বাসায় সেখানে থাকা লাগবে আজকে।” আমরা “আচ্ছা।” বুললাম।

এরপর আমরা আবার রুমে গেলাম। আমি কাকিকে জড়িয়ে ধরে কিস করলাম একটা। বললাম “তোমাকে এক মুহুর্তের জন্য ছাড়তে ইচ্ছে হচ্ছে না।” কাকি বলল এখন আর কিছু করো না। তোমাদের বাড়ি যেতে হবে।” আমিও কাকিকে ছেড়ে দিলাম। কাকি একটি বোরকা পরে রেডি হয়ে নিলো। এরপর আমি কাকি একটা রিক্সা নিলাম আর মা এবং কাকির মা আরেকটা রিক্সা নিয়ে বাবা মায়ের বাসায় গেলাম। বাসায় পৌঁছাতে দেখি বাসায় বেশ কয়েকজন মেহ্মান আছে। এর মাঝে কয়েকজন হলো বাবার বিজনেসের সাথে জড়িত আর কিছু মায়ের পরিবার যেমন খালা খালু, বাড়ির এক পাতানো সই আর তার মা ইত্যাদি। বাসায় এখনো বেশ উৎসব উৎসব ভাব আছে। আমাদের আসতে দেখেই আমাকে উদ্দেশ্য সবাই স্বাগত জানালো। আমরা আমার রুমে চলে গেলাম। সেখানে খালা আর সেই পাতানো সই আসলো। আমাদের উদ্দেশ্য করে খালা বলে উঠলো “শিহাব তুইতো এখন দ্বায়িত্ববান হয়ে গেলি রে। তোর উপর এখন আরো একজনের দ্বায়িত্ব ভার এসে পড়লো। পারবিতো সামলাতে?” আমি সাহস করেই বলে উঠলাম “পারবো না মানে।” এবার কাকিকে উদ্দেশ্য করে মায়ের সই বলল “মা ছেলেটার বয়স কম, একটু দেখে শুনে রাখিস।” কাকি মাথা নিচু করে শুধু জি দোয়া করবেন বলল। এতক্ষন পর রাসেল আসলো আমাদের রুমে। এসেই আমার সাথে কুশল বিনিময় করে ওর মাকে নিয়ে সাইডে গেলো।

১৫তম পর্ব

মা ছেলের মাঝে কি যেনো কথাবার্তা হলো আমি শুনতে পারলাম না। আমি তখন বাকিদের সাথে কথা বলায় ব্যাস্ত। সন্ধ্যার দিকে মেহমান যারা ছিলো খেয়েদেয়ে চলে গেলো। বাকি খালা খালু আর যারা ছিলো তারা আমাকে আর কাকিকে টিপ্পনি কেটে বলে গেলো “জলদি জলদি ঘর আবাদ করো, ঘরে নতুন মানুষ আনো।”

আমি কাকি দুজনেই লজ্জা পেলাম। পরে বাবা, মা, দাদি, নানি, কাকির মা, রাসেল, আমি কাকি এরা একসাথে বসে গল্প করতে লাগলাম। কথায় কথায় জানতে পারলাম টাকা দিয়ে হলেও রাসেলের ভিসা ম্যানেজ করা গেছে। আজ থেকে তিনদিন পর ফ্লাইট। বাবার দুইদিন পর ফ্লাইট ছিলো, সেটা বাবা চেঞ্জ করে রাসেলের সাথে মিলিয়ে ৩ দিন পর করে নিছে। রাসেলকে বাবা বলল “দেখো রাসেল এতদিন আমার ছেলের বন্ধু হিসেবে ছিলে কিন্তু গতকাল থেকে তুমি আমার নাতি হয়ে গেছো। তাই সেই ভাবেই বলছি, বিদেশে প্রথম কিছুদিন কষ্ট হবে হয়ত তবে মানিয়ে নিতে পারলে আর পিছন ঘুরে তাকাতে হবে না।” রাসেল বলল “জি আংকেল, ইয়ে মানে…” বাবা “থাক থাক, আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।” এই বলে আমাদের দিকে তাকিয়ে বাবা বলল “তা বৌমা এই বাড়িতে থাকবে নাকি ঐ বাড়িতে চলে যাবে আজকে?” কাকি আমাকে দেখিয়ে বলল “ও জানে।” আমি বললাম “আজ অনেক ক্লান্ত। এখানেই থাকবো। আর কালকে সকালে ওদের জিনিসপত্র নিয়ে ঐ বাসায় সেট করে নিবো।” বাবা বলল “বেশ বেশ। তা রাসেল কোথায় থাকবে?” আমি বললাম “এই দুই তিনদিন আমাদের সাথেই থাকুক। ওর মায়ের কাছাকাছিও থাকতে পারলো।” বাবা বলল “ভালো ভালো।” এরপর মা বলল “রাসেল বিদেশ যাচ্ছো। ঐখানে জামা কাপড় সস্তা না। তাই কালকে মার্কেট যেয়ে যা যা দরকার সব কিছু কিনে নিয়ে এসো।” রাসেল বলল “আচ্ছা।” এরপর আর কিছু কথা বার্তা বলে আমরা রাতের খাবার খেয়ে শুতে চলে গেলাম। সবাই আগে যেভাবে ছিলো সেভাবেই, শুধু আমার সাথে আমার বউকাকি আর রাসেল রাসেলের দাদি নিচ তালায় চলে গেলো ঘুমাতে।
যাই হোক। গতদিনের লম্বা গাদন দেয়ার পর সকালে ধন আর গুদ আটকে থাকা থেকে ছুটানো, পরে আবার মেহমানদারি করে আমি কাকি সহ সবাই মোটামুটি ক্লান্ত ছিলাম। তাই সেদিন আর রাতে আর তেমন কিছু করা হয় নি।
তবে কিছু করা না হলেও কাকি নিজেই আমাকে রাতে কিস করে বলল যে ওর দুধ দুটো টিপে দিতে। আমিতো সেই খুশি। কাকির দুধ টিপতে টিপতে কাকিকে আমি বললাম “আচ্ছা মেয়েদের দুধ টিপলে আসলেই কি দুধ বড় হয়?” কাকি হেসে বলল “হ্যা হয়। তবে তেমন ভাবে টিপতে জানতে হয়। কেনো তোমার বড় দুধ পছন্দ না?” আমি বললাম “পছন্দ না মানে। আমারতো বড় বড় দুধ অনেক পছন্দ। তাছাড়া চিন্তা করো তোমার আমার বাচ্চা হলে তোমার দুধ যদি বড় হয় তবে আমি সহ চাইলে সবাইকে খাওয়াতে পারবে।” কাকি আমাকে ঠেলা দিয়ে বলল “খালি বাদরামি না। আচ্ছা এখন থেকে যাই করো না করো আমার দুধ দুইটা প্রতিদিন মালিশ করে দিবে। আর আমি যখন বলব তখন কিন্তু আমার গুদটাও একটু চুষে দিও।” এই কথাটা আস্তে করে বলল। আমি মহা খুশি।
কাকির পিছন দিয়ে হাত দিয়ে দুধ টিপতে ছিলাম। কাকি তখন কামিজ আর সালোয়ার পরা।

দেখলাম কাকির পিঠ বগল ঘেমে যাচ্ছে। আমি কাকিকে বললাম “তোমার শরীরে গরম অনেক বেশী।” যদিও কথাটা আমি বাস্তব অর্থেই বলেছিলাম। কিন্তু কাকি ভেবেছে তার গুদের খিদের কথা বলছি। তাই বলে বসলো “আসলে আগের জনের কাছ থেকে এইরকম স্বর্গসুখ পাই নাই এমনেই। তার উপর অকালে মরলো।এই ভরা যৌবনটাতো হারিয়েই ফেলেছিলাম। তোমার জন্য এই ভালোবাসা আবার ফেরত পেলাম, সাথে পরিপূর্ণ তৃপ্তি। তাই এতো বছরের খিদে যেনো আরো বেড়ে গেছে। মনে হয় না এই খিদে আর কোনোদিন কমবে।” আমিতো অবাক হয়ে গেলাম। কি ভেবে কথাটা বললাম আর কাকি অনর্গল কি সব বলে গেলো। ভালোই হলো মনের কথা জানা হয়ে গেলো। এবার আবার আরেকটা কথা জিজ্ঞেস করলাম যে “আচ্ছা আমরা কয়টা বাচ্চা নিবো?” কাকি বলল “তুমি কয়টা চাও?” আমি বললাম “আমিতো পারলে একটা ফুটবল টিম চাই।” কাকি বলল “ওরে বাবা। তাহলেতো আমাকে আর দেখতে হচ্ছে না। গুদে তোমার ধন আসলেই ভরে রাখতে হবে, পেট হলেই বের করে বাচ্চা বিয়বো। আবার সাথে সাথে তোমার ধন গুদে গুজে নিবো।” বলে হাসতে লাগলো।আমি হাসতে লাগলাম। আমার হঠাৎ মনে পড়লো গতকাল রাতে বিনা কন্ডমে মাল ফেলার কথা। কাকিকে বলতেই বলল মা নাকি এসব ব্যাপারে আগে থেকেই কাকির সাথে কথা বলে রেখেছে। কাকির জন্য দেশের বাহির থেকে পিল আনিয়ে রেখেছে। সেটাই কাকি খেয়েছে। সাথে কিছু ট্যাবলেট আছে যেগুলা খেলে নাকি কয়েকমাস প্রেগ্ন্যাসির বন্ধ রাখা যায়। আমি বললাম “বাব্বাহ। মায়ের সাথে আগেই এসব নিয়ে কথা বলা শেষ।” কাকি বলল “তা নয়ত কি। তাছাড়া ছেলেদের ধন মেয়েদের গুদে ডিরেক্ট না নিলে আসল মজা পাওয়া যায় না। তোমার মা এটাও বলেছে যে কখনো যাতে কন্ডম ব্যাবহার না করি। এতে যতো বাচ্চা হয় হবে তাতে তোমার মায়ের কোনো আপত্তি নেই।” আমিতো শুনে সেই খুশি।
এরপর আমি কাকি বললাম “দেখো কি বলব আর কোথায় চলে গেছি। শোনো তুমি যখন ঘুমাবে তখন চাইলে হালকা কিছু পরে ঘুমাবা। দেখেছো এসি ছাড়া তবুও তোমার পীঠ বগল ঘেমে যাচ্ছে।” কাকি বলল “রাতে পাতলা কিছু কি পড়ব আবার?” আমি বললাম “আজকে আপাতত জামাকাপড় খুলে ব্রা প্যান্টি পরেই ঘুমাও। কালতো মার্কেট যাচ্ছি তখন শপিং করবো নে।” কাকি বলল “ঠিকই বলেছ।” এই বলে খাটের উপরে বসে কামিজটা টেনে খুলতে নিলো। কামিজের টানে কাকির বাম পাশের ব্রায়ের কাপ দুধের উপরে চলে গেলো। আমি সুযোগ বুঝে কাকির দুধের বোটায় আংগুল দিয়ে মুচড়ে দিলাম। কাকি আহহহ বলে চিটকার দিয়ে উঠলো। ড্রয়িংরুমে মনে হয় মা উঠেছিলো, শুনে বলল “কিরে কি হলো আবার? আমি দ্রুত বললাম ” কিছু না।” কাকি আমাকে কপট রাগ দেখিয়ে বলল “এতো জোরে কেও মোচড় দেয়। ইসশ কতটা ব্যাথা পেলাম। আরেকবার এমন করলে না এই দুধ মুখের উপরে চেপে ধরে দম বন্ধ করে দিবো।” শুনে আমিও মজা করে বললাম “তাহলেতো এখনই আবার দেয়া লাগে।” কাকি বলল “এই একদম ফাজলামো না।” আমি হাসতে লাগলাম। কাকিও হাসতে লাগলো। এরপর সালোয়ার খুলে ফেললো। কাকির কালার সেন্স বেশ ভালো। কাপড়ের সাথে ম্যাচ করে ব্রা প্যান্টি পরেছে।

কাকির ব্রা প্যান্টি টে অস্থির লাগছিলো। এরপর আমি আর কাকি জোড়াজুড়ি করে শুয়ে কাকির দুধ টিপতে টিপতে ঘুমিয়ে পড়লাম

১৬ তম পর্ব​

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠলাম হাতে বড় গোল আংগুরের মত কিছু লাগায়। উঠে দেখে আমার হাত কাকির ব্রায়ের ভিতরে। বুঝলাম ঘুমের অবস্থাতেও আমি কাকির দুধ চটকে তাল করেছি। কাকির ঘুমের মাঝে চেহারার দিকে তাকালাম। দেখি কি মায়া আর তৃপ্তি ভরা মুখ নিয়ে ঘুমাচ্ছে।

আমি এবার কাকির শরীরের দিকে খেয়াল করলাম। মসৃণ শরীরে ঢেকে থাকা অংশ গুলো যেনো ঢেকে রাখার কারনে কাকিকে আরো বেশি সুন্দর লাগছে। এবার চোখ পরলো কাকির প্যান্টির দিকে। আরে কাকির প্যান্টির গুদের জায়গাতো পুরো ভিজে গেছে।

আমার একহাত তখনো কাকির ব্রায়ের ভিতরে। আমি আরেক হাত দিয়ে গুদে ছোয়া দিতে কাকি আহমম করে একটু নড়ে উঠলো। বুঝলাম ঘুমের তালে টেপা খেয়ে হয়ত স্বপ্নেই স্বপ্নদোষ হয়ে গেছে কাকির। ভাবতে ভালোই লাগছে যে কাকির যৌবনের রস মনে হয় ফুরাবে না। গতরাতে যা পানি বের করেছে তারপর আবার আজকে ভিজিয়ে ফেলেছে ঘুমের মাঝেই। আমি এবার কাকির দুধের বোটাটা ধরে চাপ দিয়ে একটু মোচড় দিলাম। কাকি উহহ আহহ বলে চেচিয়ে উঠে গেলো। দেখলো আমি হাসছি আর আমার হাত কাকির দুধের ভিতর। কাকি বলল “ওরে শয়তান, সারারাত চটকে হয়নি এখন আবার আমার বোটা টানা হচ্ছে।” আমি বললাম “আমি একাই কি মজা নিছি নাকি। তুমি পাও নাই?” বলে কাকির গুদের দিকে দেখালাম। কাকি নিজের গুদের দিকে মানে প্যান্টির উপর দিয়েই নিজের অবস্থা দেখে ভিষন লজ্জা পেলো। বলল “ইসশ, তোমার জন্যই এই অবস্থা। জানি না কি হইছে, তুমি সাথে থাকলেই যেনো পানি বের হওয়া শিরু হয়ে যায়।” এই কথা শুনে দুইজনেই হাসতে লাগলাম। এই সময় দরজায় টোকা পরলো। রাসেলের গলা শুনলাম। মা মা বলে ডাকছে, যেনো বাচ্চা ছেলে।

এরপর দুইজনে ফ্রেশ হলাম। কাকি নিজের প্যান্টি খুলে ধুয়ে দিলো। এরপর রুমে এসে সালোয়ার কামিজ পড়ে নিলো।

আমি বললাম “কি ব্যাপার? প্যান্টি পরলে না?” কাকি হেসে বলল “বাসা থেকে আসার সময় এক্সট্রা কোনো জামা কাপড় আনি নাইতো।” আমি ও বললাম। এরপর এভাবে বের হলাম একসাথে। দেখি সবাই নাস্তার টেবিলে। খাওয়া দাওয়া কথা বার্তা শেষে বাবা আমাকে দিলো 5 হাজার টাকা, রাসেলকে ১০ হাজার টাকা দিলো শপিংয়ের জন্য। মা কাকিকে ডেকে নিয়ে কাকিকে দিলো ১০ হাজার টাকা শপিংয়ের জন্য। কাকির চোখে মুখে বেশ আনন্দ ফুটে উঠেছে। আমার মাকে জড়িয়ে ধরে বলল “ভাবি… না মানে মা আমি এর আগে এভাবে এতো ভালোবাসা পাইনি।” আর সাথে চোখের কোনে পানি। আমার মা কাকিকে জড়িয়ে ধরে বলল “আরে পাগলি, তুমি এখন আমার ছেলের বউ। আমার হবু নাতিনাতনির মা। তোমার গুরুত্ব কত এই বাসায় বলোতো। আর কাদবেনা। তোমরা সুখে থাকো এটাই চাই।” আমিও তাদের এই মিলন দেখলাম, সবাই খুশি হলাম। সাথে রাসেলকেও দেখলাম চিন্তা মুক্ত হলো। এরপর নিচে ট্রাকে কাকিদের বাসার জিনিসপত্র যা দরকার ছিলো সব তুলে দিলাম। আমি রাসেলকে বললাম “তুই মার্কেট যা আমরা এগুলা বাসায় দিয়ে আসছি।” রাসেল বলল “চল আমিও যাই হাতে হাতে করে দিবো, তাড়াতাড়ি হবে।” আমি বললাম ” আচ্ছা চল তবে।” রাসেল আমি একসাথে পরিবারে সাথে থাকলে তুই করেই কথা বলি, তবে আগে যেমন আমাকে শিহাব বলে ডাকতো এখন সেটা ডাকে না। তবে বাহিরে গেলে তুমি করে আর বাবা বলেই ডাকে। রাস্তা ঘাটে মানুষ চেয়ে থাকে যে প্রায় একি বয়সের ছেলে একজন আরেকজনকে বাবা কেনো ডাকছে। আমার মজাই লাগে। রাসেলেরও ব্যাপারটা সয়ে গেছে। কারন আসলেইতো বাবার দ্বায়িত্বই পালন করছি।

যাই হোক মালামাল নিয়ে বাসায় গেলাম। আমি কাকি এক রিক্সাতে গেলাম। রাসেল রাসেলের দাদি এক রিক্সায়। বাসায় যেয়ে কিছু জিনিসপত্র গুছালাম। কিছু জিনিসপত্র বাকি থাকলো সেটা রাসেলের দাদি বলল দেখে নিবে, আর আমাদের মার্কেটে যেতে বলল কারন সময় নষ্ট করা যাবে না। পরশু রাসেল চলে যাবে। তখন দেখলাম মা আসলো বাসায়। বলল “কিরে তোরা মার্কেটে যাস নাই। ঘরতো যারা মালামাল দিয়ে গেলো তাদের বললেই সব ঠিক করে দিয়ে যেতো। যলদি যা। পড়ে আর সময় পাবি না। কালকে মার্কেট সাপ্তাহিক বন্ধ।” তখন খেয়াল হলো আরে তাইতো। পরে রাসেলকে বললাম ফ্রেশ হয়ে তাড়াতাড়ি মার্কেট যেতে। কাকি আমি রুমে গেলাম। কাকিকে বললাম “শপিংতো তোমারো করা দরকার। এককাজ করো তুমি আর রাসেল আগে চলে যাও। রাসেল যা কিনে কিনে দাও। আমি মায়ের সাথে একটু গুছিয়ে দিয়ে আসছি।” কাকি বলল “আচ্ছা।” এরপর কাকি নিজের সালোয়ার কামিজ যেটা পরে আমার মায়ের বাসা থেকে সেটা খুলে ফেললো। কাকি এখন আমার সামনে শুধু ব্রা পড়া। কাকির গুদ উন্মুক্ত। আমি দেখে আমার ধন টং করে উঠলো। কাকি আমাকে দেখে বলল “কি হলো। অন্যদিকে তাকাও।” আমি বললাম “তোমার সব আনাচে কানাচে আমার দেখা হয়ে গেছে এখন বলছো অন্যদিকে তাকাতে।” এরপর কাকি একটা মুচকি হাসি দিয়ে ব্রাটাও খুলে ফেললো। এরপর ওয়ারড্রব থেকে কয়েকটা ব্রা প্যান্টি আর সালোয়ার-কামিজ নিলো। কাকি ব্রাটা নিয়ে পড়তে লাগলো। আর ট্রায়াল দিতে লাগলো।

আমি নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। যেয়ে কাকির গুদের নিচে বসে আমার মুখ নিয়ে জিহবা টা দিয়ে একটা চাটা দিলাম। কাকি কেপে উঠে “আহহ আহহ এই এখন কোনো দুষ্টামি নাহহ।” বলে উঠলো। আমি বললাম “প্লিজ একবার। দেখো এখন একবার না বের করে দিলে তুমি রাস্তা ভিজাতে ভিজাতে যাবা।” কাকি বলল “ইসস নাহ নাহহ। থামো বাদড় কোথাহহকার।” আমি কাকির কথা না শুনেই কাকিকে ধরে শুইয়ে দিলাম। কাকি মুখে বাধা দিলেও নিজে যে মজা পাচ্ছিলো সেটা বোঝা যাচ্ছিলো। এরপর একটু চেয়ে দেখি মধুর বোতল এখনো আমাদের রুমে। কাকিকে শুইয়েই মধুর বোতল নিয়ে মধুর বোতল কাকির গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। কাকি “উইইহ আহহ।” বলে আওয়াজ করে উঠলো। বলল “এই ফাজিল বলে দিতে পারো না।” আমি হেসে দিলাম। সাথে ব্রাটা সড়িয়ে কাকির দুধ টিপতে লাগলাম।। কিছুদুর মধু যাওয়ার পর। বোতল বের করলাম। ঠপ করে ছিপি খোলার মত আওয়াজ হলো। সাথে দেখলাম কিছু মধু চুইয়ে পড়ছে। আমি মুখ দেয়ার আগেই কাকি নিজেই নিজের হাত দিয়ে আমার মাথা চেপে ধরে বললো “আমার ভিতরে কেমন জানি করছে, যলদি পানি বের করে শান্ত করোহহ।” আমি মুখ দিয়ে চুষতে লাগলাম।

এই সময় রাসেল ডাক দিলো যে ওর মা রেডি কিনা। কাকি আমার মাথা নিজের দুই পা দিয়ে চেপে ধরে কাকি বলল “আহহছিহহ তুইইহ একটুহহ বসসস আহহহ অন্যহহরুমে।” আমি মনে মনে বললাম “তোর মাকে রেডি করছি হতভাগা। আসার আর সময় পেলো না।” রাসেল ওর মায়ের এমন করে কথা বলা শুনে বলল “কিছু হয়েছে নাকি? এভাবে কথা বলছো কেনো?” বুঝলাম যে বুঝতে পারে নাই ভিতরে কি হচ্ছে। রাসেলের কথা ওর দাদি শুনে হয়ত বুঝে যেয়ে রাসেলকে বললো “ও কিছু না। তুই ঐখানে বস।” এরপর চলে গেলো। আমি এতক্ষন চোষা থামাই নাই। কিছু চোষার পর হঠাৎ কাকির দেখলাম শরীর বেকিয়ে কোমড় উচিয়ে ধরছে। বুঝলাম যে পানির বাধ ভেংংগেছে। এখনি আমাকে ভাসিয়ে দিবে। কাকি বলতে লাগলো “ধরোহহ আমাকে, আটকাও আহহ আয়াহহ ইসস রসখোর জামাই নেওহহ নেওহহ।” বলে দেখলাম কাকির গুদ কাপতে কাপতে পানি ছেড়ে দিলো সাথে আমার পুরো মুখ শরীর ভিজিয়ে দিতে লাগলো।

পানি ছেড়েই কাকি এলিয়ে দিলো। এভাবে দুই একমিনিট পর আমি মুখ সড়িয়ে নিলাম। মুখ সড়িয়ে নেয়ার পরও দেখলাম কাকি থেকে থেকে কাপছে সাথে কাকির গুদও কাপছে আর সেখান থেকে এখনো অল্প অল্প করে পানি বের হচ্ছে।

5 মিনিট শুয়ে থাকার পর। আমি উঠে গেলাম। কাকিকে বললাম “কি হলো উঠো। মার্কেটে যাবা না নাকি?” কাকি বলল “শয়তান সব শক্তি শেষ করে দিয়ে এখন আমাকে মার্কেট যেতে বলছে।” দেখলাম কাকি আস্তে আস্তে উঠে বসছে। আমি বললাম “না গেলে বলো, আরেকটু আদর করি।” এই বলে আমার ধনের দিকে দেখালাম। কাকি তাড়াতাড়ি উঠে পড়লো। বললো “না না এক্ষুনি মার্কেটে যাচ্ছি। তোমার যন্ত্র একবার ভিতরে ঢুকলে একদম আটকে যাব আজকে সারাদিনের জন্য।” কাকির কথা শুনে দুইজনেই হেসে দিলাম। এরপর কাকি নিজের গুদ ধুইয়ে এসে ব্রা প্যান্টি পড়ে নিলো আগে।

এরপর কামিজ পরতে যাবে তখন বললাম “তুমি ব্রা প্যান্টির উপর বোরকা পরে নাও। গরম কম লাগবে। তোমার গরম এমনিতেই বেশি।” কাকির যেনো আমার কথা বেশ ভালো লাগলো। পরক্ষনেই আবার কি ভেবে বলল “এভাবে গেলে রাস্তাঘাটে মানুষ এর চোখে পরে যাবে না?” আমি বললাম ” কি যে বলো। ঢিলা ঢালা বোরকার উপর থেকে কে আবার দেখবে। তাছাড়া তুমি যখন মার্কেট করবা তখন কাপড় ট্রায়াল দিতে সুবিধা হবে।” কাকি মেনে নিলো। সালোয়ার-কামিজ সাইডে রেখে দিয়ে ব্রা প্যান্টির উপর দিয়ে বোরকা গলিয়ে নিলো।

আমি বললাম রিক্সায় যেয়ো আর রাসেলের থেকে একটু দূরে বসো। নয়ত তোমার গায়ে টাচ লাগলে বুঝে যেতে পারে। এরপর কাকি আর আমি বাহিরে বের হলাম। রাসেলকে বললাম “যা। তুই মার্কেট করতে থাক। আমি আসছি।” রাসেল আমাকে বলল “কিরে এসির ভিতরেও তুই এতো ঘেমে আছিস কেনো?” আমি “কই?” বলে খেয়াল হলো আরে আমিতো কাকির গুদের পানি নিয়েই বেড়িয়ে এসেছি। মা আর রাসেলের দাদি দেখলাম হাসছে। কাক্র মুখ খোলা ছিলো তখনো। দেখলাম কাকির মুখেও লজ্জা মিশ্রিত হাসি।

আমি লজ্জা পেয়ে বললাম “ও কিছু না। তোরা জলদি যা।” বলে আমি দৌড়ে ভিতরে গেলাম মুখ ধুতে।

Leave a Comment